নিজস্ব প্রতিবেদকঃ কথায় আছে বিপদে আসল বন্ধুর পরিচয় মিলে,
ঠিক যেন তা সত্য হলো তাহেরপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৯৯৯ সালের ব্যাচের এক বন্ধুর জটিল ও কঠিন রোগে আক্রান্তর খবর পেয়ে বন্ধুকে দেখতে এসেছেন অন্য সব বন্ধুরা।এক সময়ের পত্রিকা’র হকার সান্টু ও তার ছোট ভাই রাজশাহী কলেজ থেকে প্রাণীবিদ্যা বিভাগ হতে পড়াশোনা শেষ করে ২০১০/২০১২ সালের নিবন্ধনে চাকরি পান
সেলিম রেজা। সেলিম রেজা ও সান্টু একই রোগে আক্রান্ত,সেলিম রেজা নিবন্ধনে চাকুরী পেলেও শারিরীক সমস্যার কারনে যোগদান করতে পারেনি। পরিবারের উপার্জনের দুই ব্যাক্তির এমন রোগে আক্রান্তর কারনে হতাশার মধ্যে দিন পার করছেন ছোট বড় মিলে এই পরিবারের ৭ জন সদস্য। দুই ভাইয়ের দুই সন্তান নিয়েও আছে সংশয়।
এদিকে দুই ভাই, দুই সন্তানের ভবিষ্যৎ ও
উন্নত চিকিৎসার জন্য অনেক অর্থের প্রয়োজন হওয়ায় সমাজের বৃত্তবানদের এগিয়ে আসার আহবান সকল বন্ধু ও পরিবারের।
ঘটনাটি ঘটেছে রাজশাহী বাগমারা উপজেলায় তাহেরপুর পৌর সভার ৭ নং ওয়ার্ড কোয়ালিপাড়া মহল্লায়।
তাহেরপুর পৌর সভার বাসিন্দা সাজেদুর রহমান সান্টু
এক সময় তিনি সাইকেলে চড়ে,কখনো মোটরসাইকেল, আবার কখনো ভ্যান আবার কখনো পায়ে হেঁটে সংবাদপত্র উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় বিতারণ করেছেন।
হঠাৎ করে জীনগত সমস্যার কারনে চলাচলের অক্ষমতায় নেমে আসে অন্ধকার।
বন্ধুর এমন বিপদের সময় ১৯৯৯ সালের তাহেরপুর হাইস্কুলের ব্যাচের পক্ষ থেকে সন্তানের শিক্ষার জন্য ১ লক্ষ টাকা ডিপোজিট করা হয়। সেই সাথে আসন্ন কোরবানি সামনে রেখে কুরবানির ব্যাবস্থা,ঈদে বন্ধুর পরিবারের সকলের জন্য ঈদ উপহার তুলে দেওয়া হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, ১৯৯৯ সালের এসএসসি ব্যাচের জাহিদ আকরাম, সাব্বির আহমেদ হীরা,আফজাল হোসেন,রাজিব সরদার, সঞ্জয় সাহা,রান্টু হলদার,সুবির শাহা,মাহাবুর রহমান সহ ১৯৯৯ সালের অন্য বন্ধুগন।
সকলের সহযোগিতা কামনা করেছে সান্টু ও সেলিম রেজা তাদের সহযোগিতা’র জন্য সান্টু বিকাশ এজেন্টঃ ০১৭২৫০৮৫১৯৯
নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন।