স্টাফ রিপোর্টারঃ পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা হাসপাতালের ৪র্থ শ্রেনী, আউটসোর্সিং কর্মচারী সহ রোগীদের বিভিন্ন হয়রানী অত্যাচার,অনৈতিক ও দুর্নীতি,নারী নির্যাতন ও উৎকোচ কর্মকান্ড থেকে এবং ভুক্তভোগিরা চাকুরী ফিরে পেতে ২৫০ শয্যা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ এম এ মতিন,হিসাব রক্ষক হাসানুজ্জামান ও এমএলএসএস মোঃ জাফর এদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও ঝাড়ু মিছিল এবং জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারক লিপি দিয়েছে।
৫ জানুয়ারী বুধবার দুপুর ১টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মেইন ফটকে ঘন্টাব্যাপী মানব বন্ধন শেষে ঝাড়ু ও জুতা নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করে ভুক্তভোগীরা। পরে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্বাস্থ্য সচিব বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করেন তারা।
উক্ত ঝাড়– মিছিল শেষে বক্তব্য রাখেন আউটসোর্সিং ঝাড়–দার,ক্লিনার, অর্ডারলী, লেবার, হেলপার. তুষার, সোহাগ রাড়ী,মোঃ কবির,জোলেখা ,মেরি,আসমা-১, আসমা-২, মানসুরা, সাহিনুর,ফাতেমা,আখি,সাথী ও ফেরোজা তারা স্মারকলিপিতে উল্লেখ করে জানায় এমএলএসএস জাফরের মাধ্যমে নারী কেলেঙ্কারী সহ পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক,হিসাব রক্ষক ও এমএলএসএস জাফর এর মাধ্যমে রোগীদের অত্যাচার,অনৈতিক ও দুর্নীতি,নারী নির্যাতন ও উৎকোচ কর্মকান্ড চালায় চাকুরী স্থায়ী করনের জন্য লক্ষ,লক্ষ টাকার প্রস্তাব এবং অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রস্তাব দেয় এতে যে রাজী হয় তাদের বহাল রাখে বাকীদের চাকুরীতে আসতে না করে দেয় জাফর। জাফর নারী সহ ধরা পরলে ও তার বিরুদ্ধে থানায় একাধিক অভিযোগ থাকা সত্যও কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো তাকে পূন বহাল রাখেন ।
কর্মচারীরা করোনা কালিন সময়ে ডিউটি করলে তাদের বেতন তো দুরের কথা সরকার কর্তৃক প্রদত্ত প্রনোদনার আজও পর্যন্ত কোন টাকা পায়নাই কোন আউটসোর্সিং কর্মচারীরা। সব কিছু তত্ত্বাবধায়ক হিসাব রক্ষক,এমএলএসএস মিলে ভাগবাটোয়ারা করে খায়। এমনকি করোনাকালীন সময়ে তারা সরকারের দেয়া প্রনোদনাতো দুরের কথা তাদেরকে কোনো বেতন অবধি দেয়ে হয়নি। এছাড়াও চক্রটির বিরুদ্ধে অবৈধ ভাবে সরকারি ঔষধ বিক্রির অভিযোগ করেন তারা।
প্রকাশক ও সম্পাদক- রবিউল ইসলাম। প্রধান কার্যালয়ঃ ২২ পশ্চিম-ধানমন্ডি, শংকর, ঢাকা-১২০৯। মোবাইল: ০১৭১৫-২০৯৬২৪। ফোন: +৮৮০২৯৫৫১৬৯৬৩ । ই-মেইল: alochitokantho@gmail.com । স্বত্ব © ২০২১ আলোচিত কন্ঠ
Copyright © 2024 আলোচিত কণ্ঠ. All rights reserved.