করোনা কাটলে তারা করোনার মতো ক্ষমতা দেখিয়ে চলে প্রতিনিয়ত বাগমারা উপজেলায় বিভিন্ন জায়গায়। নেই সাংগঠনিক সাংবাদিকতার নিয়মনীতি প্রতিনিধিদের নিয়োগ পত্র ছাড়াই দেওয়া হয় কাজের সুযোগ, এছাড়া রয়েছে বেশ কিছু অনিয়মের ভরপুর অভিযোগ। বাগমারা টাইমস নিয়ে অনুসন্ধানে গিয়ে দেখা যাই বাগমারা টাইমস ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোনাইম বিল্লাহ একজন শিবিরের সাথী সদস্য রয়েছে ১৮ বছরের নিচে আরও বেশকয়েকজন সদস্য। মোনাইম বিল্লাহ ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হলেও তার উত্তর সারী হয়ে কাজ করেন তার খালাতো ভাই ইউসুফ যার যোগ্যতা সবে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে, নেই ভোটার আইডি ও। শুধু খালাতো ভাই নয় রয়েছে তার ক্লাসমেট কয়েকজন বন্ধুও। অনুসন্ধানে পিছনে খবর নিতে আমরা কথা বলি মোনাইম বিল্লাহ সাথে তাদের সংগঠনের সম্পকে জানতে চাই তিনি বলেন আমি কোন সাংবাদিক নয় কিন্তু সাংবাদিকতার মহান পেশার কার্ড নিয়ে চলছে অবিরত, শুধু মোনায়েম নয় সকল সদস্যদের রয়েছে প্রেস কার্ড। বড় বড় অক্ষরে লেখা রয়েছে PRESS যা সংবাদমাধ্যম, সংবাদপত্র, সংবাদকর্মীদের মনে বার বার প্রশ্ন তুলে। কোন নিয়োগ পত্র ছাড়াই আছে কাজের সুযোগ। সাংবাদিকতার মহান পেশাকে রাস্তায় নামিয়ে ছাড়ছে তারা এমন কথা চলমান রয়েছে বাগমারা সুশীল সমাজে মানুষের মাঝে। অনিয়মে জর্জরিত পোর্টাল বাগমারা টাইমস এর কেউ নিজে থেকে কাজ ছাড়তে চাইলে তাকে দেওয়া হয় প্রত্যাহার পত্র। প্রত্যাহার পত্র এর ওপরে লেখা থাকে নিউজ পোর্টাল, আবারও উল্লেখ থাকে যে কাজের প্রতি অনীহা ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয় তবে সব গুলো তাদের বানোয়াট নীতিকথা। শুধু তাই নয় গত ২৮ ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশ ভারত সাংস্কৃতিক মিলনমেলার আয়োজন তাহেরপুর পরিদর্শনে আসেন ভারতীয় দল, যেখানে প্রথম সারির পত্রিকা ও টিভি চ্যানেল নিউজ প্রকাশে কাজ করছে। কিন্তু একটি সময় অডিটোরিয়ামে সাংবাদিক প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না, কিন্তু বাগমারা টাইমস ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোনাইম বিল্লাহ তিনি কায়দা করে ফায়দা হাসিলের চেষ্টায় ঢুকে পড়ে অডিটোরিয়ামে। শুধু তাই নয় সেখানে প্রবেশের পর নিজ ফেসবুক মেসেন্জার স্টোরি দেন । “অডিটোরিয়ামে কোন সাংবাদিক ঢুকবে না শুধু বাগমারা টাইমস ঢুকবে” শুধু এখানে থেমে থাকেন নাই তিনি আবারও নিজ টাইমলাইনে পোস্ট করেন, That’s Unbelievable moment : অডিটোরিয়ামে কোন সাংবাদিক প্রবেশ করবে না, শুধু বাগমারা টাইমস যাবে। বাগমারা স্থানীয় প্রেসক্লাব সদস্যগণ সহ বাগমারা কর্মরত সাংবাদিক ও প্রথম সারির পত্রিকা ও টিভি চ্যানেল সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন। এমন সম্মানহানি কর ফেসবুক পোস্ট সুশীল সমাজ ও সাংবাদিক সংবাদপত্র সংবাদমাধ্যম ও সংবাদকর্মীদের মনে ক্ষত বিক্ষত করেছে। তাদের সম্মান জানানো কথা কিন্তু একজন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক এমন আচরণ কখনোই কাম্য নয়। এর প্রতিবাদে ফেসবুকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মানুষের কথা ওঠে আসে তাদের আসল চরিত্র মনোক্ষুণ্ণ মনোকষ্টের সৃষ্টি হয়েছে গণ্যমাধ্যম কর্মীদের। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থানে দেখা গিয়েছে সাংবাদিক পরিচয় দিতে তাদের পরিবর্তন হয়েছে কয়েকজন বার্তা সম্পাদক। তাদের অভিজ্ঞতার কথায়, তাদের নিয়োগপত্র ছাড়া দেওয়া হয়েছে প্রত্যাহার পত্র তাতে বড় বড় অক্ষরে নোটিশ লেখা তাতে উল্লেখ থাকে “অনলাইন নিউজ পোর্টাল” থাকে কাজের প্রতি অনীহা ইত্যাদি ইত্যাদি কাহিনী সবি বানোয়াট নীতিকথা এমনটাই জানিয়েছেন ইতিপূর্বে, বার্তা সম্পাদকঃ সাহাদত, মিজান সহ ভিডিও বার্তা সম্পাদকঃ তানভীরুল তোহা, সদস্যঃ জাহাঙ্গীর আলম। এছাড়া শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দেন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোনাইম বিল্লাহর খালাতো ভাই ইউসুফ তিনি এখনো বাংলাদেশের নাগরিক নন তবে এখানে সিমারেখা নয় মোনাইম বিল্লাহ অস্বীকার করেন এটি প্লাটফর্ম নিউজ মিডিয়া নয় বা সাংবাদিক নন কিন্তু তিনি বলেন ব্লগ করেন তারা। কিন্তু বাগমারা টাইমস এর প্রবেশ করলে দেখা যাই প্রতিনিয়ত নিউজ পোস্ট হচ্ছে তবে নিজ যাই হোক কোন অভিযোগ না থাকলেও তারা নিউজ প্রকাশ করেন এছাড়া রয়েছে লাইভ কভারেজ সহ সাংবাদিকতার সমৃদ্ধ তথ্য। সংবাদমাধ্যম মহান পেশা, জাতির বিবেক এই পেশাকে প্রতিনিয়ত অনিয়মের ভরপুর কারখানা তৈরি করে ফেলেছেন এবং কোন তথ্য ছাড়াই ওঠে আসে অনেক নিউজ যার কোন ভিত্তি নেই এবং যা গ্রহণযোগ্য নয়। বাগমারা আরও বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল রয়েছে তারা বলেন সাংবাদিকার মহান পেশাকে মাটিতে নামিয়ে এর বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছেন কথিত সাংবাদিক সংগঠন বাগমারা টাইমস এছাড়া তারা বলেন দ্রুত আইনের আওতায় আনা না হলে আগামীতে সাধারণ মানুষের ক্ষতি করতে দ্বিধা করবে না তারা। তাদের মুখের কথা এক কাজেকর্মে অন্য বুঝায় এবং এর আগে একজন নেতা রাজনৈতিক জীবন শেষ করেছে এই বাগমারা টাইমস। নিজের ভুলের জন্য যার রক্তে রাজনীতি জড়িত সেই ব্যাক্তিকে তারা মাটির সাথে সম্মানহানি করেছে। বাগমারা সুশীল সমাজের মানুষেরা মনে করে দ্রুত এদের ওপর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক ও সংবাদপত্র সংবাদমাধ্যম সংবাদপত্রের নিয়মনীতির মধ্যে সবাই সিমারেখা হোক এমনটাই প্রত্যাশা সুশীল সমাজের মানুষের।