নিজস্ব প্রতিবেদকঃ জাতীয় সংসদের দীর্ঘতম সময়ের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে এমন এক বর্ণাঢ্য সংগ্রামীর জীবনাবসান ঘটেছে, যিনি ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর এবং ১৯৭৫ সালের পর আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে অকুতোভয় নেত্রী। সোমবার ১২ সেপ্টেম্বর বিকেলে ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে সদ্য প্রয়াত সাজেদা চৌধুরীর কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের একথাই বললেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
এসময় ড. হাছান মাহমুদ বলেন, দলের দু:সময়ে, স্বাধীনতা সংগ্রামে, স্বাধীনতা যুদ্ধে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল। ১৯৮১ সালে আমাদের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর তার সাথে সবসময় ছায়ার মতো ছিলেন বেগম সাজেদা চৌধুরী। এছাড়া ২০০৭-২০০৮ সালে যখন অনেকেই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল তখন বেগম সাজেদা চৌধুরী নেত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন।
আওয়ামী লীগের ইতিহাস তো বটেই, বাংলাদেশের ইতিহাস লিখতে হলে বেগম সাজেদা চৌধুরীর কথা আসে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন, কিন্তু আমাদের কামনা ছিল, তিনি যেন বহুদিন ধরে আমাদের সাথে থাকেন। তার এই বিদায় আমাদের জন্য প্রচন্ড বেদনার, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জন্য প্রচন্ড বেদনার। আমরা সকলে তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।
প্রকাশক ও সম্পাদক- রবিউল ইসলাম। প্রধান কার্যালয়ঃ ২২ পশ্চিম-ধানমন্ডি, শংকর, ঢাকা-১২০৯। মোবাইল: ০১৭১৫-২০৯৬২৪। ফোন: +৮৮০২৯৫৫১৬৯৬৩ । ই-মেইল: alochitokantho@gmail.com । স্বত্ব © ২০২১ আলোচিত কন্ঠ
Copyright © 2024 আলোচিত কণ্ঠ. All rights reserved.