মোঃ মহিউদ্দিন,ভোলা প্রতিনিধিঃ স্বামীর লাশ এম্বুলেন্স যোগে আনতে গিয়ে স্ত্রী নিজেই সড়ক দুর্ঘটনা লাশ হয়ে বাড়ি ফিরলেন। মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) চরফ্যাশন পৌরসভা দক্ষিণ স্বামীর লাশ এম্বুলেন্স যোগে আনতে গিয়ে স্ত্রী নিজেই সড়ক দুর্ঘটনা লাশ হয়ে বাড়ি ফিরলেন। মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) চরফ্যাশন পৌরসভা দক্ষিণ ফ্যাশন এলাকায় রমজান আলী কাজী বাড়ির সামনে দক্ষিন ফ্যাশন মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে একসাথে স্বামী ও স্ত্রীর জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। একসাথে মৃত্যুর এমন দৃস্টান্ত সমাজে বিরল। জানাযা শেষে সবাই দোয়া করছেন স্বামী-স্ত্রীর এমন মহব্বত ভালবাসা বেহেস্তে অটুট থাকবে। তবে এমন ভালবাসার মৃত্যু সবার ভাগ্যে জোটেনা।
জানা গেছে, লিভার সিরোসিস ও কিডনী সমস্যার কারণে গত সোমবার হাসপাতালে মারা যায় স্বামী হারুন। এরপর লাশবাহী এম্বুলেন্স নিয়ে স্ত্রী সন্তানরা বরিশাল সড়ক পথে ভোলা বাড়ির উদ্দেশ্যে আসার পথে যাত্রীবাহী গাড়ীর সাথে ধাক্কা লেগে এই দুর্ঘটনায় পতিত হয়। এতে স্ত্রী তারা বেগম (৩৬) ও এন্বুলেন্স চালক ঘটনাস্থলেই মারা যান। নিহত দুইজনের বাড়ি চরফ্যাশন পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ ফ্যাশন গ্রামে।
নিহত হারুনের চাচাতো ভাই মো. বরাত কাজী জানান, গত কয়েক মাস ধরে মো. হারুন লিভার সিরোসিস ও কিডনি সমস্যায় ভুগছিলেন। গত এক সপ্তাহ ধরে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। সোমবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। পরে সকালের দিকে ঢাকা থেকে অ্যাম্বুলেন্স যোগে তাঁর মরদেহ নিয়ে ভোলার উদ্দেশ্যে রওনা করেন পরিবারের সদস্যরা। মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্সটি মাদারীপুরের মোকসেদপুর এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি যাত্রীবাহী বাসের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে তার স্ত্রীও নিহত হয়।
আরও পড়ুন মাঠে একসাথে স্বামী ও স্ত্রীর জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। একসাথে মৃত্যুর এমন দৃস্টান্ত সমাজে বিরল। জানাযা শেষে সবাই দোয়া করছেন স্বামী-স্ত্রীর এমন মহব্বত ভালবাসা বেহেস্তে অটুট থাকবে। তবে এমন ভালবাসার মৃত্যু সবার ভাগ্যে জোটেনা।
জানা গেছে, লিভার সিরোসিস ও কিডনী সমস্যার কারণে গত সোমবার হাসপাতালে মারা যায় স্বামী হারুন। এরপর লাশবাহী এম্বুলেন্স নিয়ে স্ত্রী সন্তানরা বরিশাল সড়ক পথে ভোলা বাড়ির উদ্দেশ্যে আসার পথে যাত্রীবাহী গাড়ীর সাথে ধাক্কা লেগে এই দুর্ঘটনায় পতিত হয়। এতে স্ত্রী তারা বেগম (৩৬) ও এন্বুলেন্স চালক ঘটনাস্থলেই মারা যান। নিহত দুইজনের বাড়ি চরফ্যাশন পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ ফ্যাশন গ্রামে।
নিহত হারুনের চাচাতো ভাই মো. বরাত কাজী জানান, গত কয়েক মাস ধরে মো. হারুন লিভার সিরোসিস ও কিডনি সমস্যায় ভুগছিলেন। গত এক সপ্তাহ ধরে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। সোমবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। পরে সকালের দিকে ঢাকা থেকে অ্যাম্বুলেন্স যোগে তাঁর মরদেহ নিয়ে ভোলার উদ্দেশ্যে রওনা করেন পরিবারের সদস্যরা। মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্সটি মাদারীপুরের মোকসেদপুর এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি যাত্রীবাহী বাসের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে তার স্ত্রীও নিহত হয়।
প্রকাশক ও সম্পাদক- রবিউল ইসলাম। প্রধান কার্যালয়ঃ ২২ পশ্চিম-ধানমন্ডি, শংকর, ঢাকা-১২০৯। মোবাইল: ০১৭১৫-২০৯৬২৪। ফোন: +৮৮০২৯৫৫১৬৯৬৩ । ই-মেইল: alochitokantho@gmail.com । স্বত্ব © ২০২১ আলোচিত কন্ঠ
Copyright © 2025 আলোচিত কণ্ঠ. All rights reserved.