এস এম সোহেল,গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাকার সদস্যর মুল হোতা সুজ কে আটক করেছে থানা পুলিশ। উপজেলা মোবাইল ব্যাংকিং এর একাউন্ট হ্যাক করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার বিষয়টি নতুন নয়। দেশ যখন ডিজিটাল হচ্ছে তখন অসাধু কিছু ব্যাক্তি ডিজিটালাডেক বাধা গ্রস্ত করার জন্য সাধারন জনগনের মাঝে একটা ভিতি শৃষ্টি করার লক্ষে অসৎ উপায়ে মানুষকে ঠকিয়ে অন্যর একাউন্টের টাকা নিজের একাউন্টে পার করছে। সাধারন মানুষ প্রতারিত হয়ে ডিজিটাল পদ্ধতিকে দোষারপ করছে।উপজেলায় হ্যাকার চক্রকে নির্মূল করার জন্য একটি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসায়ী সমিতির গঠন করা হয়েছে। সমিতি গঠনের মধ্যদিয়ে ডিজিটাল ব্যাংক সেবার সাথে জরিত সকলকে একত্রিত করে হ্যাকার সদস্যদের ধরার জন্য চেষ্টা করছে । বর্তমান সরকার প্রতিবন্ধি,বয়স্ক,বেধবা ভাতা দিচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে হ্যাকারা এই সুবিধা ভোগীকে ঠকিয়ে নিজের একাউন্ডে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সুবিধা ভোগীরা হতাশ হয়ে সমাজসেবা অফিসে এসে ভির করছে এবং বলছে নিদিষ্ট পরিমান ভাতা আসছে না। ফলে বিভ্রান্তিতে পরছে তারা। কিছু দিন পূর্বে এ উপজেলায় জিনের বাদশার প্রচলন ছিল ঠিক তেমনি বাড়ছে হ্যাকারের সংখ্যা। আটক কৃত হ্যাকার সদস্যর মুল হোতা সুজন হলেন দরবস্ত ইউনিয়নের চকশিবপুর গ্রামের আঃ জলিল মিয়ার ছেলে। বিভিন্ন সময় মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসায়ীক সমিতি, হ্যাকারদের আটক করে থানায় সোর্পদ করে। এ বিষয়ে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসায়ীক সমিতির সভাপতি রুহুল আমিন বলেন, আমরা হ্যাকাদেরকে ধরার চেষ্টা করছি। ইতি মধ্য কয়েক জন হ্যাকারকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করতে সক্ষম হয়েছি তবে আমরা হতাশ আইনের ফাঁকদিয়ে তারা দ্রুত বেড়ীয়ে এসে আবার এই কাজ করছে। এই হ্যাকারদের কঠিন শাস্তির দাবি করেন তিনি। গোবিন্দগঞ্জ থানায় হ্যাকারদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে।