স্বপন কুমার রায়,খুলনাঃ পূজা মানেই দুর্গাপূজোর ঢাকে কাঠি পড়ে যাওয়া।দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার পূজো মানেই
মা দূর্গও আসতে আর বেশি দেরি নেই।বিশ্বকর্মা পূজোর দিনে আট থেকে আশি সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়ে ঘুড়ি ওড়ানোয়।এ দিন আকাশে যেন ঘুড়ির মেলা বসে যায়।তাই এই পূজো মননিয়ে যায় সেই ছোটবেলায়।সাধারণত প্রায় প্রতিবছর বিশ্বকর্মা পুজো পালিত হয় ১৭ সেপ্টেম্বর কিন্তু এবছর এই নিয়মের অন্যথা হয়েছে।২০২৩ সালে বিশ্বকর্মা পুজো হবে ১৭ সেপ্টেম্বর এর বদলে ১৮ সেপ্টেম্বর।
আরও একটু স্পষ্ট করে বললে, বিশ্বকর্মার পুজোর দিন ভাদ্র সংক্রান্তি অর্থাত্ ভাদ্র মাসের শেষ তারিখে নির্দিষ্ট।
এবারে ভাদ্র সংক্রান্তির আগে বাংলা পঞ্জিকার পাঁচটি মাসের দিনসংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ১৭-র বদলে ১৮ সেপ্টেম্বর উদযাপিত হবে বিশ্বকর্মা পুজো। আসন্ন উত্সবের সূচনার বার্তা নিয়ে আকাশ ছেয়ে ফেলবে রঙিন ঘুড়ির মেলা।
এ লক্ষে খুলনাদাকোপ উপজেলায় যথাযথ মর্যাদায় ভাবগাম্ভীর্যের সাথে ঘটনা করে শ্রী শ্রী বিশ্বকর্মা পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর সোমবার সকল থেকে বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, ব্যাক্তিমালিক,ইঞ্জিন চালিত মোটরসাইকেল সমিতি,পৃথক পৃথকভাবে ঘটনা করে বিশ্বকর্মা পূজা হয়েছে। এ পূজা দেখতে আসা স্হানীয়দের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যায়। চালনা বাজার স্বর্নগয়না ব্যবসায়ীর দোকান, লোহাপট্টিএলাকায়, ডাকবাংলো মোড়ে মোটরসাইকেল সমিতি, পোদ্দার গঞ্জ ইঞ্জিন ভ্যান, মটর সাইকেল, বাজুয়া চড়ার বাঁধ, হরিণ টানা ইঞ্জিন চালিত মোটরসাইকেল সমিতির, পূজা মন্ডবে দর্শনাথীদের উপচে পড়া ভীড়। দিন ব্যাপী এ পূজায় দর্শনাথীরা একটি মন্ডপে পূজা শেয হলে অন্যএকটি মন্ডপে পূজায় অংশ গ্রহণ করতে দেখা যায়। প্রত্যকেটি পূজা মন্ডপে ব্যাপক বাদ্যযন্ত্রবাজতে দেখা যায় এবং অঞ্জলীও দিতে দেখা যায়। পূজা শেয দর্শনার্থীদের মধ্যে আখ,লেবু, চিড়ামুড়ি মিষ্টি সহ খিচুড়ি প্রসাদ বিতরণ করা হয়েছে।
প্রকাশক ও সম্পাদক- রবিউল ইসলাম। প্রধান কার্যালয়ঃ ২২ পশ্চিম-ধানমন্ডি, শংকর, ঢাকা-১২০৯। মোবাইল: ০১৭১৫-২০৯৬২৪। ফোন: +৮৮০২৯৫৫১৬৯৬৩ । ই-মেইল: alochitokantho@gmail.com । স্বত্ব © ২০২১ আলোচিত কন্ঠ
Copyright © 2024 আলোচিত কণ্ঠ. All rights reserved.