স্বপরিবারে কুমার রায়, খুলনা ব্যুরো প্রধান: খুলনার দাকোপের তরমুজ বীজের নিম্ন ও নকল কারবার নিয়ে উদ্বেগ বীজ ব্যাবসায়ী থেকে শুরু করে কৃষকদের বড় অংশ।
ভারতীয় নামীদামি কোম্পানির প্যাকেট স্হানীয়ভাবে তৈরি করে তাতে বীজ ভরে বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।পাকিজা,আস্তা সাকুরা,মহেশ, ড্রেগন সুইট,এর মধ্যে এআর মালিক বৈধ ভাবে ইমপোর্ট করে পাকিজা বীজ। এসব বীজ নামীদামি কোম্পানির নকল প্যাকেটে ভরে দেওয়া হচ্ছে।তা গরীব কৃষকদের মধ্যে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন প্রান্তে কৃষি দপ্তরের লাইসেন্স পাওয়া বীজ কীট নাশকের বৈধ দোকান রয়েছে।সার, কীটনাশক ও বীজ ব্যবসায়ীরা বলছেন,বর্তমানে এলাকায় বীজের বাজারে ৭০ শতাংশ অবৈধ কারবারিদের দখলে চলে গিয়েছে।বিশেষ করে তরমুজ বীজের ক্ষেত্রে এই কারবার মারাত্মক আকার নিয়েছে বলে অভিযোগ।
বাজুয়ার প্রন্তিক চাষি দীনবন্ধু মন্ডল বলেন, আমরা সরল বিশ্বাসে সার ও বীজ কিনি।ফসল কমহলে বা ক্ষতি হলে জমি বা প্রকৃতিক বিপর্য়য়কে দায়ী করে আমাদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়।ফলে বীজের মান ও নকল প্যাকেট আমাদের পক্ষে জানা সম্ভব নয়।
কৈলাশজ্ঞ এর ধোপাদী গ্রামের তুষার মন্ডল বলেন, ‘নিম্নমানের বীজ নকল প্যাকেটে ভরে রমরমিয়ে চলা কারবারের সত্যতা অস্বীকার করা যাবে না। এই চক্রের জন্য বৈধ ব্যবসায়ীরা প্রচণ্ডভাবে ক্ষতির মুখে পড়ছেন। কৃষি দপ্তরকে ইতিমধ্যে জানানো হয়েছে। আশাকরি তারা কড়া নজরদারি চালিয়ে বিষয়টির উপর নজরদারী চালাবেন স্হানীয় উপসহকারি কৃষিকর্মকর্তারা বলেন,‘এই বিষয়ে আমাদের টানা নজরদারি চলছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে অভিযান চালাতে সুবিধা হয়।
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি-খন্দকার গোলাম মওলা নকশেবন্দী। সম্পাদক/প্রকাশক-রবিউল ইসলাম। ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক-সাবিহা প্রমানিক। প্রধান কার্যালয়ঃ ২২ ধানমন্ডি শংকর ঢাকা-১২০৯, মোবাইল: ০১৭১৫-২০৯৬২৪, ফোন: +৮৮০২৯৫৫১৬৯৬৩, ই-মেইল: alochitokantho@gmail.com ।