মোঃ মজিবর রহমান শেখ,, ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলার সালন্দর, আউলিয়াপুর, পোস্ট অফিস, শিবগঞ্জ, গডেয়া, রুহিয়া , ভুল্লি, খোঁচা বাড়ি, ঠাকুরগাঁও রোড, পীরগঞ্জ উপজেলার লোহাগাড়া, ভোমরাদহ, গোগোর , রানীশংকৈল উপজেলার নেক মরদ, মীরডাংগী, বলিদ্বারা, কাঠালডাঙ্গী, রামপুর, হরিপুর উপজেলার জাদুরানি, জগদল, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের মাত্র কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী শিমুল গাছ দেখা যায়। এই শিমুল গাছগুলি আগের তুলনাই বর্তমানে বিলুপ্তির পথে। বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের মধ্যে শিমুল গাছ দেখা যায় লাহিড়ী খাদ্য গুদামের গেটের সামনে, ধনতলা ইউপির গেটের সামনে, খোচাবাড়ী হাটে, লোহাগাড়া হাটে, বটতলী হাটে, বয়ালি মোড়ল হাটে, দোগাছী হাটে, পাড়িয়া হাটে, জাউনিয়া বাজারে, স্কুল হাটে, ক্যাম্পের হাটে, হরিণমারী হাটে, কালমেঘ হাটে, মোড়ল হাটে, বাদামবাড়ী হাটে, কুশডাঙ্গী হাটে, ধনি হাটে, হলদিবাড়ী হাটে, কাচকালী বাজারে, আধারদিঘি হাটে, ডাঙ্গীর হাটে, মহাজন হাটে, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা গেটের সামনে এসব এলাকায় শিমুল গাছ দেখা যায়। শিমুল গাছের কাঠ দিয়ে তখনকার আমলে ঘরের কাজে ব্যবহৃত করা হয়। শিমুলের তুলা দিয়ে লেপ, তসক, বালিস তৈরী করা হয়। শিমুল গাছের তুলা আরও বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। বর্তমান অবস্থায় শিমুল গাছ পরিচর্যা না করায় এখন ঐতিহ্যবাহী শিমুল গাছ বিলুপ্তির পথে।