স্বপন কুমার রায় খুলনা ব্যুরো প্রধান
দাকোপ থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ আননুর যায়েদ ইতি মধ্যে দাকোপের মানুষের আস্হাভাজন হয়ে উঠেছেন।তার আন্তরিক প্রচেষ্টায় ভুলক্রমে বিকাশে সেন্ড মানির টাকা ও উন্নত টেকনোলজির মাধ্যমে নিখোজ ব্যাক্তিকে উদ্ধার এবং তিলডাঙ্গা গ্রামে শিব পুঁজাকে কেন্দ্র করে বিরোধ মিমাংসা করে উপজেলাবাসীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ নব-যোগদানকৃত অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ আননূর যায়েদ।
দাকোপ থানা সুত্রে জানা যায়,খুলনা পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ মাহবুব হাসান এর নির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সি-সার্কেল) মোঃরাশেদ হাসানের তত্ত্বাবধানে দাকোপ থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ আননূর যায়েদ এর নেতৃত্বে গত ৫ ই এপ্রিল মঙ্গলবার দাকোপ থানার জিডি নং-৮২৩, তারিখ-২০/০২/২০২২ রুজু পূর্বক এসআই (নিঃ) মোঃ রফিকুল ইসলাম খুলনা জেলার সাইবার ক্রাইম শাখার সহযোগীতায় ভুলক্রমে বিকাশে পচিশ হাজার (২৫,০০০)- টাকা সেন্ড মানি হয়ে যাওয়া টাকা উদ্ধার করে মোঃ পান্না হাওলাদার, পিতা-মোঃ আঃ সোবহান হাওলাদার, সাং-লাউডোব এর হাতে তুলে দেন।
গত ইং ২৭/০২/২০২২ তারিখ ঈশা বিশ্বাস (১৮) পিতা-সুভংকর বিশ্বাস, সাং-খলিশা, থানা-দাকোপ, জেলা-খুলনা নিখোজ হয়। এই সংক্রান্তে দাকোপ থানার জিডি নং-৭১, তাং-০২/০৩/২০২২ তারিখ রুজু পূর্বক জিডির তদন্তভার এসআই (নিঃ) মল্লিক আব্দুল হালিমের উপর অর্পন করা হয়। উক্ত এসআই টেকনোলজির মাধ্যমে ভিকটিমের অবস্থান সনাক্ত পূর্বক ঢাকা জেলাধীন সাভার থানা এলাকা থেকে উদ্ধার পূর্বক গত ৫ ই এপ্রিল অফিসার ইনচার্জ দাকোপ থানা, খুলনা ভিকটিমের পিতা মাতার উপস্থিতিতে ভিকটিমকে জিম্মায় প্রদান করেন।
দাকোপ থানাধীন তিলডাঙ্গা গ্রামে শিব পুঁজাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় নিশিত মেম্বর ও কমলেশ চন্দ্র বাছাড় দ্বয়ের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়। উক্ত বিরোধের জের ধরে মারপিটের হওয়ার প্রাককালে দক্ষিণ কামিনীবাসিয়া পুলিশ ক্যাম্পে, দাকোপ, খুলনা পুলিশের সহায়তায় প্রাথমিক ভাবে মিমাংসা করা হয়। পরবর্তিতে অফিসার ইনচার্জ দাকোপ থানা, খুলনা উক্ত নিশিত মেম্বর ও কমলেশ চন্দ্র বাছাড় দের দাকোপ উপজেলা পুঁজা কমিটির সভাপতি জনাব অসিত বিশ্বাস ও উপজেলা পরিষদের সদস্য জনাব জয়ন্তী রানী দ্বয়ের মাধ্যমে থানায় এনে উক্ত বিরোধ মিমাংসা পূর্বক তাদের মধ্যে মিলমিশ করে দেন।.