গুরুদাসপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
চৈত্রের খরতাপে পুড়ছে গুরুদাসপুর। এ পরিস্থিতির মধ্যেই শুরু হয়েছে অসহনীয় লোডশেডিং। উপজেলায় বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ থেকে ২০ মেগাওয়াট, মিলছে ১২ থেকে ১৪ মেগাওয়াট। ঘাটতি মেটাতে গত কয়েকদিন ধরে করা হচ্ছে লোডশেডিং। বিশেষ করে ইফতার,তারাবির নামাজ ও সাহরীর সময় অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের অভিযোগ উঠেছে।
শতভাগ বিদ্যুতায়িত গুরুদাসপুরে বিদ্যুতের লুকোচুরিতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন জনসাধারণ। গ্রাহকরা বলেন, রমজানের আগেও বিদ্যুতের কোনো ঘাটতি ছিলনা। রোজা আসায় বিদ্যুৎ উধাও হয়ে গেছে মনে হচ্ছে। এছাড়া নিয়মিত লোডশেডিংয়ে ফসলি মাঠে ব্যহত হচ্ছে সেচ ব্যবস্থা। অপরদিকে গুরুদাসপুর পৌরসভায় পানি সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটছে।
এবিষয়ে নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর গুরুদাসপুর জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুর রশীদ বলেন তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় গ্যাস ভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে সরকার। এতে সাময়িক অসুবিধার কারণে রোডশেডিং দিতে হচ্ছে। আশা করি দ্রুতই এর সমাধান হবে।