কিছু জলজ্যান্ত মিথ্যাচারের অবসান ও কিছু পদক্ষেপ জরুরী
💢💢💢💢💢💢💢💢💢💢
⭐প্রসঙ্গ-১⭐
✍️✍️✍️✍️✍️
ঋন কার্যক্রমে জড়িত এন,জি,ও এবং ব্যাংকসমূহ ঋনের বিপরীতে গ্রাহকদের ব্লাংক চেক জমা নেন।পরবর্তীতে টাকা আদায়ের জন্য ইচ্ছেমত মোটা অংকের টাকা লিখে,মামলা করা হয়।এতে বহু মানুষ মিথ্যা মামলায় হাজতে ভুগছেন, দুশ্চিন্তায় স্ট্রোক করে মারা যাচ্ছেন,কেউ আবার নিরুপায় হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন।এর অবসান চাই।⭐প্রসঙ্গ-২⭐
✍️✍️✍️✍️✍️
দেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে,ক্ষমতার মোহে জনগনের ভোটাধিকার এখন বনবাসে,সবাই জানে!তারপরও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় এতদ বিষয়ে গলাবাজি শুধু বিরক্তিকর,হাস্যকর ই নয়,বিব্রতকর ও গোনাহের কাজ মনে করি।এর অবসান অতীব জরুরী
⭐প্রসঙ্গ-৩⭐
✍️✍️✍️✍️✍️
স্মার্ট ফোনে গুগল , ইউটিউব সহ অন্যান্য অ্যাপসে পর্ণ ছবির রমরমা উপস্থিতি,সহজলভ্যতা, সহজ দৃশ্যতা;সেগুলো যথার্থ কর্তৃপক্ষ বন্ধ না করে,দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মোবাইল ফোন বহন নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছেন।ফোনের মধ্যে আকামের সরঞ্জাম সরবরাহ করে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নেওয়া বন্ধ করলেই কাজ হবে? আগানে-বাগানে,ঘরে,
কোনা-কান্চিতে, চাপায়-চিপায় বসে অবলোকন করে;ঐ শিক্ষার্থীরা /যুবসমাজ; সমাজে প্র্যাকটিক্যাল কম্ম করার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বে !সেটা আগে ঠেকান।
⭐প্রসঙ্গ-৪⭐
✍️✍️✍️✍️✍️
মোটর সাইকেল/বাইক দূর্ঘটনায় দেশে প্রতিদিন বহু তরুনের জীবনাবসান হচ্ছে।সরকার ঈদে ০৭ জুলাই থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত এক জেলা থেকে অন্য জেলায় মোটর বাইক যোগে যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।এ সময়ে অনেকেরই ভীষণ প্রয়োজন হবে মোটর বাইক যাত্রার।কাজেই নিষিদ্ধ না করে,মোটর বাইকের গতিসীমা নির্ধারন করে,আইনের কঠোর প্রয়োগের মাধ্যমে এর সমাধান সম্ভব।
⭐প্রসঙ্গ-৫⭐
✍️✍️✍️✍️✍️
ডিজিটাল যুগ।ডিজিটাল বাংলাদেশ।অথচ ঈদে ঘরমুখো মানুষ ট্রেনের টিকিটের জন্য ৩ রাত ষ্টেশনের লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে!এটা ভাবা যায়!
সংবাদে জানলাম-একটি টিকিটের বিপরীতে ৮০০ জনের চাহিদা!বেশীরভাগ যাত্রী কাঙ্ক্ষিত টিকিট পাবেন না,এটাই বাস্তবতা হয়ে দাঁড়িয়েছে!এর কি কোন প্রতিকার নেই?ট্রেনের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হোক, শুধুমাত্র অনলাইনে টিকিট বিক্রয়ের ব্যবস্থা করা হোক।চাষা-ভূষা সবার জন্য ইভিএম -এ এক সুইজেই কম্ম সারা প্রকল্পের অধীনে ভোট নেওয়ার জন্য বাহানা না করে, অনলাইনে টিকিট বিক্রয়ের ব্যবস্থা করে, জনভোগান্তি লাঘবে মন দেওয়া খুব জরুরী হয়ে পড়েছে।
⭐ প্রসঙ্গ-৬⭐
✍️✍️✍️✍️✍️
বিদ্যুৎ এর লোডশেডিং তথা ভোগান্তি বহু বছর ছিলনা। আবারও, ডায়রিয়া রোগীর বদনা নিয়ে শৌচাগার আসা-যাওয়ার মত, বিদ্যুৎ এর ভেলকি বাজি শুরু হয়েছে!এর আশু সমাধান প্রয়োজন।তবে,ব্যবসা বানিজ্যের ক্ষতি করে ,রাত আটটায় দোকান পাট, মার্কেট বন্ধের সিদ্ধান্ত, দেশের অর্থনীতির জন্য সুখকর নয়। বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থায় জোর দিতে হবে।
বিষয় গুলোর আশু সমাধান জনগন প্রত্যাশা করে।যত দ্রুত সম্ভব সমাধান হলে মঙ্গল সবার জন্য।নচেৎ মনে রাখতে হবে-বিনা পয়সায় কচুর ডাটার রসে যে বিষফোঁড়া ফেটে দেহে স্বস্তি দেয়; অবহেলায় তা আবার ক্যান্সারে রুপ নিয়ে,কোটি টাকা খরচা পরও যা জীবনহানির কারনও হয়!
এ্যাডঃ খন্দকার খন্দকার
জজ কোট
চুয়াডাঙ্গা।