স্বপন কুমার রায়,খুলনা ব্যুরো প্রধানঃ ঋতুরাজ বসন্তের দ্বিতীয় দিনে ভালোবসা দিবসে বাঙালি মনের ভালোবাসাও আজ হয় প্রবিত্র।ফুলে রাঙাআর বাসন্তী মোহে মুগ্ধ।ভালোবাসা দিবসে যুগলদের মনের এই উচ্ছাসকে বাড়িয়ে দেবে অনেকগুণ।শুধু তরুণতরণী নয়,নানা বয়সের মানুষই ভালোবাসার এইদিনে এক সঙ্গে দিন কাটাবেন।দিনটি পশ্চিমা সংস্কৃতি অনুষঙ্গ হলেও ভ্যালেন্টাইনস ডে বা ভালোবাসা দিবসে বাঙালি মনের ভালোবাসােও যেন পায় নতুন রুপ।
ভালোবাসা দিবসে যুগলদের মনের এই উচ্ছ্বাসকে বাড়িয়ে দেবে কয়েকগুণ। শুধু তরুণ-তরুণী নয়, নানা বয়সের মানুষই ভালোবাসার এই দিনে একসঙ্গে সময় কাটাবেন। দিনটি পশ্চিমা সংস্কৃতির অনুষঙ্গ হলেও ভ্যালেন্টাইনস ডে বা ভালোবাসা দিবসে বাঙালি মনের ভালোবাসাও যেন পায় নতুন রূপ। আজকের এ ভালোবাসা শুধুই প্রেমিক আর প্রেমিকার জন্য নয়।মা-বাবা স্বামী-স্ত্রী ভাইবোন প্রিয় সন্তান এমনকি বন্ধুর জন্যও ভালোবাসার জয়গানে আপ্লুত হতেপারে সবাই।চলবে উপহার দেওয়া- নেওয়া।
আজকের এ ভালোবাসা শুধুই প্রেমিক আর প্রেমিকার জন্য নয়। মা-বাবা, স্বামী-স্ত্রী, ভাইবোন, প্রিয় সন্তান এমনকি বন্ধুর জন্যও ভালোবাসার জয়গানে আপ্লুত হতে পারে সবাই। চলবে উপহার দেয়া-নেয়া।
অনেকের মতে, ফেব্রুয়ারির এ সময়ে পাখিরা তাদের জুটি খুঁজে বাসা বাঁধে। নিরাভরণ বৃক্ষে কচি কিশলয় জেগে ওঠে। তীব্র সৌরভ ছড়িয়ে ফুল সৌন্দর্যবিভায়। পরিপূর্ণভাবে বিকশিত হয়। এ দিনে চকোলেট, পারফিউম, গ্রিটিংস কার্ড, ই-মেইল, মুঠোফোনের এসএমএস-এমএমএসে প্রেমবার্তা, হীরার আংটি, প্রিয় পোশাক, জড়াজড়ি করা খেলনা মার্জার অথবা বই ইত্যাদি শৌখিন উপঢৌকন প্রিয়জনকে উপহার দেয়া হয়।
ইতিহাসবিদদের মতে দুটি প্রাচীন প্রথা থেকে এ উৎসবের সুত্রপাত।এ খ্রিস্টান প্রাদ্রি ও চিকিৎসক ফাঁদার সেন্ট ভ্যালেনটাইনের নামানুসারে দিনটির নাম ‘ভ্যালেনটাইনস ডে’ করা হয়। ২৭০ খৃস্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি খৃস্টান বিরোধী রোমান সম্রাট গতিকাস আহত সেনাদের চিকিৎসার অপরাধে সেইন্ট ভ্যালেনটাইস কে মৃত্যুদন্ড দেন। মৃত্যুর আগে
ফাদার ভ্যালেনটাইন তার আদরের একমাত্র মেয়েকে একটি ছোট চিঠি লেখেন, সেখানে তিনি নাম সই করেছিলেন ‘ফ্রম ইউর ভ্যালেনটাইন’।সেন্ট
ভ্যালেনটাইনের মেয়ে এবং তার প্রেমিক মিলে পরের বছর থেকে বাবার মৃত্যুর দিনটিকে ভ্যালেনটাইস ডে হিসাবে পালন করা শুরু করেন।যুদ্ধে আহত মানষকে সেবার অপরাধে মৃত্যুদন্ন্ডে দন্ডিত সেন্টভ্যালেনটাইনকে ভালোবেসে দিনটি বিশেষভাবে পালনকরার রীতি ক্রমে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।তবে ভিন্নমত অনুযায়ী সেইন্ট ভ্যালেন
টাইন একজন কে ভালোবেসেছিলেন। চিঠিটি লিখে
ছিলেন তার কাছেই।