নিজস্ব প্রতিনিধি: নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়ে আসছে, প্রার্থীদের তৎপরতা ততই বাড়ছে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভোটারদের কাছে গিয়ে ভোট চাইছেন প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা। এছাড়া গানের তালে-তালেও ভোট চাওয়া হচ্ছে নির্দিষ্ট মার্কার পক্ষে। পোস্টারে ছেয়ে গেছে রাজপথসহ বিভিন্ন অলি-গলি।
তবে প্রচরণার ক্ষেত্রে সোনালী আঁশ মার্কার প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন। বিভিন্ন হাট-বাজার, পাড়া-মহল্লা-চায়ের দোকানসহ সর্বত্রই আলোচনা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে। সুজানগর উপজেলায় দুটি থানা ও নিয়ে গঠিত পাবনা ২ আসন। এই আসনে তৃণমূল বিএনপি-র থেকে মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ। তিনি প্রতিদিন বিভিন্ন নির্বাচনী পথসভা ও উঠান বৈঠকে অংশ নিচ্ছেন এবং সোনালী আঁশ মার্কায় ভোট চাইছেন।
তৃণমূল বিএনপি পাবনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমরা বিরোধী দল হিসাবে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবো। সুজানগর আমিনপুরবসী আমাকে আগামী ৭ জানুয়ারি ভোট দিয়ে নির্বাচিত করলে আমার প্রথম কাজ হবে, সুজানগর আমিনপুর বাসীর উন্নয়ন কারা। ১. আমিনপুর উপজেলা পরিষদ স্হাপন করে দিবো এবং সেই সঙ্গে আমিনপুর একটি আধুনিক কায়ন কমপ্লেক্স উপহার দেবো ২.সুজানগর আমিনপুরের মানুষ বেশির ভাগ কৃষির উপর নির্ভরশীল , আমি যদি সোনালী আঁশ মার্কা নিয়ে নির্বাচিত হয় তাহলে সুজানগর আমিনপুর একটা কৃষি হিমাগারে ব্যাবস্তা করবো।
এ অঞ্চলে অবস্থিত মিল-কারখানাগুলোতে আমার উপজেলা শিক্ষিত-অশিক্ষিত বেকার যুবকদের কর্ম-সংস্থানের ব্যবস্থা করার চেষ্টা করব। এমন কি শিক্ষা খাতকে আরও উন্নত করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাব। তা ছাড়া সুজানগর আমিনপুর অঞ্চলের হিন্দু এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মঠ, মন্দির ও গীর্জাগুলোকে আধুনিক মডেলে সংস্কার করে গড়ে তোলা হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, তৃণমূল বিএনপি পাবনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক, আবুল কালাম আজাদ,মোঃ জেলাল হোসেন, নাইম শেখ, এস এম মাসুদ কামাল, রবিউল করিম, শেখ রবি, সহ দলের বিভিন্ন নেতা-কর্মীরা।