তাহিরপুর প্রতিনিধি।
তাহিরপুর উপজেলায় আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণা শুরু হয়েছে।উপজেলার প্রতিটি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের জন্য সম্ভাব্য প্রার্থীরা এখন মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। এবারের নির্বাচনে বালিজুরি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন প্রত্যাশী আজাদ হোসাইন নৌকার মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে আছেন এমনটাই দাবি করছেন তৃণমূল নেতাকর্মী সমর্থকবৃন্দ ।এদিকে ভোটারদের মধ্যে চলছে চুলছেরা বিশ্লেষন, এলাকার ভোটারদের কাছে এবার সরকারের উন্নয়নের দ্বারাকে অব্যাহত রাখতে জনাব আজাদ হোসাইন এর বিকল্প নেই বলে সকল স্তরে জল্পনা কল্পনা শুরু হয়েছে।জনাব আজাদ হোসাইন একজন মুক্তি যোদ্ধের সপক্ষের শক্তি ও আওয়ামী পরিবারের সন্তান। তিনি ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে হাটি হাটি পা পা করে এগিয়ে চলেছেন, তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ স্থলবন্দর শ্রমীক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন,
তিনি ছাত্রজীবন থেকেই এলাকার বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, হত-দরিদ্র জনগণকে বিভিন্নভাবে সাহায্য সহযোগিতা করে এলাকার সকলের প্রাণ ছুঁয়েছেন।
বালিজুরি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চা দোকান থেকে শুরু করে প্রতিটি অলি-গলিতে চলছে নানা আলোচনা-পর্যালোচনা তারা বলছেন আমরা যাহাকে সুখে দুঃখে আমাদের মনের কথা বলতে পারব আমরা দল মত নির্বিশেষে সবাই থাকে ভোট দেব। বালিজুরি ইউনিয়নের বিশিষ্ট সমাজ সেবক জনাব কয়েস মিয়া বলেন। এই অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য জনাব আজাদ হোসাইন এর বিকল্প নেই। কারন তিনি এই এলাকার লক্ষ লক্ষ শ্রমিকের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছেন। তাদের দুবেলা দুমোটো ভাত খাওয়ার ব্যাবস্থা করেছেন। এই এলাকার খেটে খাওয়া মানুষের মুখে হাসি ফিরিয়ে দিয়েছেন। জনাব আজাদ হোসাইন একজন প্রতিবাদী এবং পরোপকারী। তারমতো মিষ্টভাষী, সৎ ও ন্যায় পরায়ণ একজন ব্যক্তিকে এই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে বড়ই প্রয়োজন।আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ ভাবে জনাব আজাদ হোসাইন এর বিজয় নিশ্চিত করে বিজয়ের মালা পরিয়ে দেব এটাই প্রত্যাশা করছি।
আওয়ামী লীগ মনোনয়ন প্রত্যাশী জনাব আজাদ হোসাইন বলেন, আমি আওয়ামী পরিবারের সন্তান, আমার পরিচয় আমি বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে লালন করি, কোন কিছুর লালসায় আমাকে পরাজিত করতে পারবেনা, আমার চাওয়া পাওয়ার কিছু নেই, আল্লাহ আমাকে অনেক দিযেছেন, আমি জনগনের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করতে চাই, এই অবহেলিত ভাঠি অঞ্চলের উন্নয়নে শরীক হতে চাই, জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে গনতন্ত্রের প্রতিক স্বাধীনতার প্রতিক নৌকা মার্কা উপহার দেন তাহলে হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনতে চাই, আমি তৃণমূলের সকল স্তরের নেতা কর্মী সমর্থকদের এবং সকল শ্রেনীর মানুষকে নিয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে গনতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বালিজুরি ইউনিয়ন টি উপহার দিতে চাই।তিনি বলেন করোনাকালীন সময়ে জনপ্রতিনিধি না হয়েও এলাকার একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে কর্মহীন ও অসহায়দের সাথে ছিলাম, আগামীতে এলাকার অবেহেলিত ও অসহায় মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে চাই।
এ সময় তিনি আরো বলেন, এই ইউনিয়ন কে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত করবো। আমি “ক্রীড়া মুখি তরুণ সমাজ চাই– মাদক মুক্ত সমাজ চাই”আমি যুবকদের উন্নয়নে কাজ করতে চাই এবং এলাকায় আগামীতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, এলাকার মানুষের পাশে থাকা এবং এলাকার উন্নায়নে নিজেকে সবসময় সচেষ্ট রাখা সর্বোপরি উন্নয়নের দ্বারাকে অব্যাহত রাখা এটাই আমার অঙ্গীকার।