মোঃ আবদুর রহমান হেলাল
স্টাফ রিপোর্টার
ভোলা সদর উপজেলা ভেদুরিয়া ইউনিয়ন
ব্যাংকের হাট সংলগ্ন নৌকা প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ও নৌকা সমর্থিত আব্দুল হাই মাস্টারের নির্বাচনী অফিসে রাতের অন্ধকারে আগুন দেয় ও ব্যাপক বোমাবাজির ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসী জানান গতকাল রাত আনুমানিক ১:৩০ মিনিটে মোটর সাইকেল যোগে হেলমেট পরিহিত প্রতিপক্ষ বিদ্রোহী প্রার্থী যুবলীগ থেকে বহিস্কৃত মোস্তফা কামাল সমর্থিত ৬ জন লোক রাতের অন্ধকারে
নৌকা সমর্থিত ও নৌকা প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল হাই মাস্টারের নির্বাচনী অফিসে আগুন দেয় ও ব্যাপক বোমাবাজি করে। সময় নৌকা সমর্থিত ও নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল হাই মাস্টারের নির্বাচনীয় অফিসে থাকা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি সহ জাতীয় নেতা আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ এমপি মহোদয়ের ছবি ও নৌকা প্রতীক পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এলাকাবাসী আরো জানান বিদ্রোহী প্রার্থী মোস্তফা কামালকে গতকাল বুধবার যুবলীগ বহিষ্কার করায় রাগের বশবর্তী হয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী মোস্তফা কামাল এমন জঘন্য ঘটনা ঘটিয়েছে।
এ বিষয়ে ভেদুরিয়া ইউনিয়ন সেক্রেটারি ও বর্তমান নৌকা প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল হাই মাস্টার বিচার দাবি করে বলেন। গতকাল বুধবার যুবলীগ থেকে মোস্তফা কামাল কে বহিস্কার করায় ক্ষোভের বসবর্তি হইয়া রাতের অন্ধকারে আমার নির্বাচনী অফিসে আগুন দেয় এবং ব্যাপক বোমাবাজি করে। আমার অফিসে আগুন দিয়েছে তাতে কোন দুঃখ নাই। কিন্তু আমার নেত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনা সহ জাতীয় নেতা ভোলার গর্ভ আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ এমপি মহাদয়ের ছবি পুড়িয়ে দেয় পুড়িয়ে দেয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রতীক নৌকাকে। এলাকাবাসীসহ আমি এর উপযুক্ত বিচার দাবি করছি।
এদিকে বিদ্রোহী প্রার্থী মোস্তফা কামাল অভিযোগ করে বলেন, নৌকা সমর্থিত প্রার্থী আব্দুল হাই মাষ্টার ষড়যন্ত্রমূলক আমাদের সমাজে হেও প্রতিপন্ন করার জন্য নিজেদের দলীয় লোকজন দিয়ে নিজের অফিসে নিজেরাই আগুন দিয়েছে, তিনি আরো বলেন এমন ঘটনা আমরা পেপার-পত্রিকার সুবাদে অবগত আছি, এ অভিযোগ আর এমন ঘটনা আরো অনেক প্রার্থী নিজেরা পটিয়ে প্রতিপক্ষ প্রার্থীর নামে অভিযোগ করে আসছে । আমাদের নৌকার প্রার্থীও এই কমন হাতিয়ার প্রথম অভিজ্ঞতা পুনরাবৃত্তি করছেন, তারা নিজেরাই নিজেদের অফিস আগুন দিয়ে আমাকে অভিযুক্ত করছেন, কারণ আমার একটাই অপরাধ আমি বিদ্রোহী প্রার্থী।