মোঃ কামাল হোসেন খাঁন মেহেরপুর জপলা প্রতিনিধিঃ মাদকসেবীদের কাছে নিরাপদ আশ্রয় স্থল হয়ে উঠে দাঁড়িয়েছে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চত্বর। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায় হাসপাতাল চত্বর বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ফেন্সিডিলের শত-শত পরিত্যক্ত খালি বোতল। স্থানীয়রা জানান,রাতের আধারে ভুতুড়ে পরিবেশে মাদক সেবীরা প্রতিনিয়ত এসে ফেন্সিডিলসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য সেবন করছে।হাসপাতালের চত্বর এর মধ্যে ফুলবাগান,পরিত্যক্ত বিল্ডিং সহ বিভিন্ন ফাঁকা স্থানে মাদকসেবীরা প্রতিনিয়তই মাদক সেবন করে ফেনসিডিলের বোতল সহ বিভিন্ন মাদক সেবনের উপকরণ ফেলে যাচ্ছে। এসব দেখেও দেখেনা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক হাসপাতালে কর্মকর্তা জানান,হাসপাতালে মধ্যেই মাদক সেবন করে জানালা দিয়ে ফেলে দেয়া হচ্ছে ফেন্সিডিলের বোতল। গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশরাফুজ্জামান লিটন বলেন, হাসপাতালে নাইটগার্ড না থাকার কারণে রাতের আধারে বহিরাগতরা এসে হাসপাতালে মধ্যে চত্বরে মাদক সেবন করছে। গাংনী থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক বলেন, হাসপাতালে মোবাইল পার্টি পাঠিয়ে খোঁজ খবর নেওয়ার চেষ্টা করছি। মাদকসেবীদের চেষ্টা অব্যাহত রাখবো। মেহেরপুর জেলা পুলিশ সুপার রাফিউল আলম জানান, বিষয়টি আমার অবগত নেই।গাংনী থানার ওসি সাহেবের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। মাদকসেবীদের কাছে নিরাপদ আশ্রয় স্থল হয়ে উঠে দাঁড়িয়েছে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চত্বর। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায় হাসপাতাল চত্বর বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ফেন্সিডিলের শত-শত পরিত্যক্ত খালি বোতল। স্থানীয়রা জানান,রাতের আধারে ভুতুড়ে পরিবেশে মাদক সেবীরা প্রতিনিয়ত এসে ফেন্সিডিলসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য সেবন করছে।হাসপাতালের চত্বর এর মধ্যে ফুলবাগান,পরিত্যক্ত বিল্ডিং সহ বিভিন্ন ফাঁকা স্থানে মাদকসেবীরা প্রতিনিয়তই মাদক সেবন করে ফেনসিডিলের বোতল সহ বিভিন্ন মাদক সেবনের উপকরণ ফেলে যাচ্ছে। এসব দেখেও দেখেনা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক হাসপাতালে কর্মকর্তা জানান,হাসপাতালে মধ্যেই মাদক সেবন করে জানালা দিয়ে ফেলে দেয়া হচ্ছে ফেন্সিডিলের বোতল। গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশরাফুজ্জামান লিটন বলেন, হাসপাতালে নাইটগার্ড না থাকার কারণে রাতের আধারে বহিরাগতরা এসে হাসপাতালে মধ্যে চত্বরে মাদক সেবন করছে। গাংনী থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক বলেন, হাসপাতালে মোবাইল পার্টি পাঠিয়ে খোঁজ খবর নেওয়ার চেষ্টা করছি। মাদকসেবীদের চেষ্টা অব্যাহত রাখবো। মেহেরপুর জেলা পুলিশ সুপার রাফিউল আলম জানান, বিষয়টি আমার অবগত নেই।গাংনী থানার ওসি সাহেবের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বর মাদকসেবীদের কাছে নিরাপদ আশ্রয় স্থল হয়ে উঠে দাঁড়িয়েছে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চত্বর। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায় হাসপাতাল চত্বর বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ফেন্সিডিলের শত-শত পরিত্যক্ত খালি বোতল। স্থানীয়রা জানান,রাতের আধারে ভুতুড়ে পরিবেশে মাদক সেবীরা প্রতিনিয়ত এসে ফেন্সিডিলসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য সেবন করছে।হাসপাতালের চত্বর এর মধ্যে ফুলবাগান,পরিত্যক্ত বিল্ডিং সহ বিভিন্ন ফাঁকা স্থানে মাদকসেবীরা প্রতিনিয়তই মাদক সেবন করে ফেনসিডিলের বোতল সহ বিভিন্ন মাদক সেবনের উপকরণ ফেলে যাচ্ছে। এসব দেখেও দেখেনা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক হাসপাতালে কর্মকর্তা জানান,হাসপাতালে মধ্যেই মাদক সেবন করে জানালা দিয়ে ফেলে দেয়া হচ্ছে ফেন্সিডিলের বোতল। গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশরাফুজ্জামান লিটন বলেন, হাসপাতালে নাইটগার্ড না থাকার কারণে রাতের আধারে বহিরাগতরা এসে হাসপাতালে মধ্যে চত্বরে মাদক সেবন করছে। গাংনী থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক বলেন, হাসপাতালে মোবাইল পার্টি পাঠিয়ে খোঁজ খবর নেওয়ার চেষ্টা করছি। মাদকসেবীদের চেষ্টা অব্যাহত রাখবো। মেহেরপুর জেলা পুলিশ সুপার রাফিউল আলম জানান, বিষয়টি আমার অবগত নেই।গাংনী থানার ওসি সাহেবের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।