রফিকুল ইসলাম সুজন,রানীশংকৈল ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলা খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালনায় ১লা সেপ্টেম্বর রোজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় বিশেষ ও এম এস এর চাল পৌর শহরের ৬টি ডিলার পয়েন্টে ৩০টাকা কেজি দরে খোলা বাজারে মাথাপিছু সর্বোচ্চ ৫কেজি করে চাল বিক্রয়ের শুভ উদ্ভোধন করেন,উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না। এসময় উপস্হিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভুমি) ইন্দ্রজিৎ সাহা,আ’লীগ সভাপতি সইদুল হক,টি সি এফ ইশকে আব্দুল্লাহ, উপজেলা ফুড ইন্সপেক্টর নবাব আলী, এলএসডি কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।সরকার এই দুঃসময়ে বাজারে যখন চালের বাজার সাধারন মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে ঠিক এ সময়ে সল্পমুল্যে বিশেষ ওএমএস এর এ উপজেলার পৌর শহরে মোট ৬জন ডিলার নিয়োগ দিয়ে ৬টি পয়েন্টে যথাক্রমে, শিবদিঘী পৌর মার্কেটে ইসমাইল ডিলার, কলেজ হাটে মকসেদ আলী,বন্দর গুদরি বাজার সামশুল হক,রংপুরিয়া মার্কেটে ইয়াকুব আলী,পলাশ মার্কেটে নুর আলম, প্রগতি ক্লাবের সামনে শাহ আলমকে ডিলার নিয়োগ দিয়ে ৩০টাকা কেজিতে নিম্ন আয়ের লোকজনদের নিকট মাথাপিছু সর্বোচ্চ-৫কেজি করে চাউল বিক্রয়ের কার্যক্রম শুরু করেন।জানা যায় প্রত্যেক ডিলারকে শুক্রবার ও শনিবার বাদে অন্যান্য দিনগুলোতে প্রত্যেহ ১টন করে চাল বিক্রির বরাদ্দের ডিও দেওয়া হয়।
এদিকেএক সুত্রে জানা গেছে প্রতিদিন প্রতি ডিলারকে ১ টন করে ডিও এর চাল বরাদ্দ দেওয়ায় শিবদিঘী পৌর মার্কেট ওএমএস ইসমাইল ডিলারের কাছে বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় তার পয়েন্টে এসে জানাযায় বিক্রি কার্যক্রম এক ঘন্টায় শেষ।কিন্তু তার পয়েন্টে আগামী রবিবারের ডিওএর বরাদ্দের ১টন চাউল আগাম উত্তোলন করে রাখা হয়েছে তা আগামী রবিবার বিক্রির জন্য।এলাকার সাধারন ভোক্তারা বলেন একটন চাউলে কি হবে?সরকারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করে বলেন আরো একটু বরাদ্দ বাড়ালে ভাল হয়।বৃহস্পতিবার সাড়ে ১১টার পরে অনেক লোকজনকে খালি ব্যাগ নিয়ে ঘুরে যেতে দেখা গেছে।সরকারী নীতিমালানুযায়ী ওএমএস ডিলার পয়েন্ট গুলো সকাল থেকে বিকেল-৫টা পর্যন্ত খোলা থাকার কথা বলা হয়েছে।