নিজস্ব প্রতিবেদকঃ “আল্লামা শাহ আহমদ শফী রহ. ইসলামী জাগরণে অবিস্মরণীয় অবদান রেখে গেছেন”
আল্লামা শাহ আহমদ শফী রহ. ইসলামী জাগরণে অবিস্মরণীয় অবদান রেখে গেছেন। ইসলাম এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে যখনই কোন ষড়যন্ত্র হয়েছে তিনি রুখে দিতে ময়দানে নেমেছেন। নাস্তিক মুরতাদ বিরোধী আন্দোলনে তিনি ছিলেন পুরোধা ব্যক্তিত্ব। ইসলাম এবং দীন সম্প্রসারণে তিনি সর্বাত্মক ত্যাগ স্বীকার করে গেছেন। দ্বীনি শিক্ষা প্রচার -প্রসারে তার অবদান জাতি যুগ যুগ ধরে স্মরণ করবে। তার ইন্তেকালে জাতি একজন পথপ্রদর্শক হারিয়েছে। তার শূন্যতা কখনো পূরণ হবার নয়। তবে রেখে যাওয়া আদর্শ ধারণ করে আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে।
আজ ৭ অক্টোবর শুক্রবার বিকেলে উম্মাহ কল্যাণ সংস্থা ঢাকার উদ্যোগে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী রহ.এর জীবন কর্ম ও অবদান শীর্ষক আলোচনা সভায় শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
উম্মাহ কল্যাণ সংস্থার সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাইল বুখারীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন আল্লামা শাহ আহমদ শফী রহ.এর সাহেবজাদা মাওলানা আনাস মাদানী, বিদগ্ধ লেখক গবেষক মাওলানা আব্দুর রহিম ইসলামাবাদী, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররমের ইমাম মুফতি মুহিবুল্লাহিল বাকী আন নদভী, জাতীয় ইমাম পরিষদ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী রহ. এর খলিফা মুফতি আব্দুল্লাহ ইয়াহইয়া, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মুফতি আব্দুল কাইয়ুম, বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষক সমিতির মহাসচিব মাওলানা আতাউর রহমান আতিকী, ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাওলানা শেখ লোকমান হোসেন, গুলিস্তান পীর ইয়ামেনী জামে মসজিদের খতিব মুফতি ইমরানুল বারী সিরাজী, জামিয়া মাদানিয়া বারিধারার মুহাদ্দিস মাওলানা জাবের কাসেমী,জাতীয় লেখক পরিষদের সেক্রেটারি মুফতি আবদুল গাফফার, আরজাবাদের মুহাদ্দিস মুফতি শফী কাসেমী, উম্মাহ কল্যাণ সংস্থার মহাসচিব কাজী আমানত উল্লাহ, নতুনবাগ মাদরাসার নায়েবে মুহতামিম মুফতি নাসির উদ্দিন, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান নেজামী, মুহাদ্দিস মাওলানা আতাউর রহমান খান, মাওলানা আহমদ ইসলামাবাদী,মাওলানা নজরুল ইসলাম তাহের ও মোহাম্মদ ফয়জুর রহমান রাকিব প্রমুখ।