নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সোনালী আগামী বিনির্মানের প্রত্যয়ে’ শ্লোগানে প্রতিষ্ঠিত কক্সবাজারে মা’হাদ আন-নিবরাস এর ৩য় হিফজুল কুরআন সম্মাননা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার ১৯ মার্চ ২০২৩ পাবলিক হল অডিটোরিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জামেয়া দারুল মা’রিফ আল ইসলামিয়া চট্টগ্রামের নায়েবে মুদির মাওলানা ফুরকানুল্লাহ খলীল।
মা’হাদের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মাওলানা জিয়াউল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা জামিয়াতুল উলুমিল ইসলামিয়ার শাইখুল মুহাদ্দিস মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত হাফেজ নাজমুল হাসান, কক্সবাজার জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ নাসির উদ্দীন, মাদানী কুতুবখানা ও আল বারাকাহ পাবলিকেশন্সের সিইও মাওলানা মুফতি আমীমুল ইহসান, বিশিষ্ট লেখক গবেষক মাওলানা রুহুল আমিন সাদী, নারায়নগঞ্জ মারকাজুল মদীনা আল-লতিফী আল ইসলামির পরিচালক মাওলানা হাফেজ মুঈন উদ্দিন লতিফী, কক্সবাজার দারুল কুরআন কমপ্লেক্সের পরিচালক ক্বারী জহিরুল হক, কক্সবাজার বদর মোকাম জামে মসজিদের খতীব মাওলানা আব্দুল খালেক নেজামী, কক্সবাজার আদালতের সিনিয়র আইনজীবী আবদুর রহিম, মোহাম্মদ নেজামুল হক, ঈদগাঁও আলমাছিয়া ফাজিল মাদরাসার অধ্যাপক নাজিম উদ্দীন, দৈনিক ইনকিলাবের বিশেষ প্রতিবেদক শামসুল হক শারেক, খেলাফত মজলিসের জেলা সভাপতি মাওলানা আবু মুছা, রামু রাজারকুল মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা মুহাম্মদ মুহসেন শরীফ, শিক্ষানুরাগী রুহুল আমিন সিকদার, হুফফাজুল কুরআন সংস্থার কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ ইউনুস ফরাজি, তানযীমুল উম্মাহ হিফয মাদরাসা কক্সবাজার শাখার অধ্যক্ষ হাফেজ মুহাম্মদ রিয়াদ হায়দার, কক্সবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি ইমাম খাইর, শহীদ তিতুমীর জামে মসজিদের খতীব হাফেজ মুহাম্মদ আবুল মনজুর, উখিয়া কেন্দ্রীয় মসজিদের খতীব মাওলানা মুফতি রিদওয়ানুল কাদির, ক্বারি হুমায়ুন রশিদ, মাওলানা নুর মোহাম্মদ বারী, মাওলানা নুরুল হক চকোরী, মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ হারেস, হাফেজ ওমর ফারুক, ইরান আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত হাফেজ মাহমুদুল হাসান আশরাফী।
শিক্ষা পরিচালক আনছার উল্লাহ বিন ফয়জুল্লাহর সঞ্চালনায় হিফজুল কুরআন সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে অভিভাবকদের পক্ষে অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য দেন রহমত উল্লাহ, এসএম হেলাল উদ্দিন ও শহিদ হোসাইন।
দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন খুটাখালী তমিজিয়া ইসলামিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসার আরবি প্রভাষক মাওলানা আবুল ফজল।
তারা হলেন ফারহান কবির, আবদুল আজিজ আবদুর রহমান, আবরার ফাহিম, শাহরিয়ার হোসাইন ওয়াহাব, আবিদ আল-আবরার, শরফুদ্দিন হোসাইন, মুহাম্মদ রাইয়ান, ফাহাদ, মুহাম্মদ নুর, তারেকুল ইসলাম, মুহাম্মদ ইমরান, নাঈমুল হাকিম নাঈম, মুয়াজ বিন সরওয়ার, রায়েদ আহমদ, তানজিল আহমদ সাজিদ, শেফায়েত উল্লাহ, আশরাফ আল আলিফ, মুহাম্মদ ফাহিম, আবদুল্লাহ আল নোমান, দিলশাদ জামান রাফিম, আব্দুল্লাহ আব্দুর রহমান, আরিফুল ইসলাম, কাইফ হাসনাত আদর, আবু আনাস, মোহাম্মদ বিন সরওয়ার, মোহাম্মদ হোসাইন, মোহাম্মদ ইউসুফ, ওমর ফারুক আফিফ, রাশিদুশ শাবাব, নুরুল আবছার, মোহাম্মদ শাহজাহান, মোঃ ফয়সাল, মোহাম্মদ আদিল, নুরউদ্দিন, শাহেদুল ইসলাম, শোয়াইবুর রহমান ইরফান, তামিম ইকবাল, মোস্তফা কামাল, রবিউল হাসান, সাহারিয়া সুলতান শাকিল।
উল্লেখ্য, তাহফিজ ও অ্যাকাডেমিক ২টি ভবনে মা’হাদের প্রতিষ্ঠানিক কার্যক্রম চালু রয়েছে। ইসলামি ও জাগতিক শিক্ষার সমন্বয়ে শিক্ষার্থীদের সৎ, যোগ্য ও সুদক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে ২০১৮ সালে মা’হাদ প্রতিষ্ঠা হয়।
এবারও দেওয়া হয়েছে একসাথে ৪০ জন হাফেজকে দস্তারবন্দি। এর আগে দেয়া হয় ২০১৯ সালে ২১ জন এবং ২০২২ সালে ৩৬ জন হাফেজকে দস্তারবন্দি।