এম আমিরুল ইসলাম,দুপচাঁচিয়া উপজেলা প্রতিনিধিঃ দুপচাঁচিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের হাট সাজাপুর গ্রামের আশরাফ আলীর কন্যা মোসাম্মৎ নাসিমা আক্তার (২৮) কে শিবগঞ্জ উপজেলার নারায়ণসহ গ্রামের জামিল হোসেনের পুত্র মোহাম্মদ মাহিনুর ইসলাম (১৯) বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ চেষ্টা কাল স্থানীয় ইউপি মেম্বার সহ কোন ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতায় তাকে থানা পুলিশের সোপর্দ করা হয়।
এ বিষয়ে মোসাম্মত নাসিমা আক্তার বাদী হয়ে দুপচাচিয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন এর আওতায় ধর্ষণ চেষ্টা মামলা দায়ের করেন।
বাদিনির অভিযোগ তার বাবার বাড়ি দুপচাঁচিয়া থানায় হলেও তার বিবাহ হয় শিবগঞ্জ উপজেলার নারায়ণ শহর গ্রামে। আমার স্বামীর বাড়ি ও আসামীর বাড়ি একই গ্রামে হওয়ায় সে আমাকে আমার স্বামীর দুই বছর যাবত বিদেশ যাওয়ার দুর্বলতার সুযোগ নেয়ার চেষ্টা চালায়।
আসামি মহিনুর ইসলাম বিভিন্ন সময় আমাকে প্রস্তাব দিয়ে আসে।
একসময় সে আমাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আমার স্বামীকে ডিভোর্স করায়।
আমি আমার স্বামীকে ডিভোর্স করে বাবার বাড়িতে এসে অবস্থানকাল। গত ১১ -০৫-২০২৩ ৩ তারিখ আনুমানিক ঘটিকার সময় আমার বাবার বাড়িতে এসে আবারো বিয়ের প্রতিশ্রুতি দেয়।
আমি তাকে বিয়ের জন্য বললে সে আমাকে একা পেয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ চেষ্টা চালায়।
আমি তখন চিৎকার করি আমার চিৎকার শুনে আমার বাবা মা সহ প্রতিবেশীরা উপস্থিত হয়।
এবং সদর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের সদস্য সোহেল মাহমুদ সুজা ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতায় আসামি মহিনুর কে থানা পুলিশের নিকট সোপর্দ করা হয়।
আসামিকে পুলিশের হেফাজত থেকে আদালতে প্রেরণ করা হয়।