
অতি স্বচ্ছতার সাথে নতুনভাবে পূনঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির প্রকাশের আবেদন

মোঃ আছাদুজ্জামান লিটন শ্যামনগর ব্যুরো
শ্যামনগরের দরগাহপুর নকিমুদ্দীন দাঃ সুঃ ফাজিল মাদ্রাসার বিষয়ে বিভিন্ন সময়, কখনও লক্ষ লক্ষ টাকার নিয়োগ বানিজ্য, কখনও নিয়োগ পরীক্ষার আগেই প্রার্থী নির্বাচন শেষে নিয়োগ- নাটক মঞ্চস্থ, আবার কখনও গর্ভনিং বডি গঠনে অনিয়ম, দুর্নীতি ইত্যাদি সম্পর্কিত অভিযোগ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দেখা যায়। এবার চাকুরী প্রত্যাশীদের প্রক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক, সাতক্ষীরা, মাদ্রাসার সভাপতি ও অতিঃ জেলা প্রশাসক( সার্বিক সাতক্ষীরা, মহাপরিচালক, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা ও রেজিস্ট্রার, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়,ঢাকা বরাবর প্রেরিত আবেদনপত্রে দেখা যায়- উক্ত মাদ্রাসার ৪টি পদে নিয়োগের লক্ষ্যে গত এপ্রিল মাসের শেষ শুক্রবারে “দৈনিক পত্রদূত” পত্রিকায় “পুনঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি হ্যাঁ হয়েছে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত পত্রিকায় পূর্ণ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি “শিরোনামে একটি ছোট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়, যাতে পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে আবেদন করতে বলা হয়। কিন্তু ওই দিন উদ্দেশ্যমূলকভাবে ঐ পত্রিকার ব্যান্ডেল শ্যামনগরে উধাও হয়ে যাওয়ায় অনেকে তা পায়নি। এক সুত্র মতে-ঐ পুনঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি ছিল নাকি শুধুমাত্র একটা ফরমালিটি, কারন অনেক আগেই ব্যাপল লেন-দেন এর মাধ্যামে আগেই লোক নেওয়া শেষ। পরে সাতক্ষীরা থেকে উক্ত পত্রিকা আনালে দেখা যায় – উক্ত পত্রিকার ১ম পৃষ্ঠায় ২৪শে এপ্রিল শুক্রবার, কিন্তু শেষ পৃষ্ঠাঃ ২৫ শে এপ্রিল শুক্রবার লেখা আছে। যেহেতু আবেদনপত্র সহ সংশ্লিষ্ট সব জায়গায় দিন নয়, পত্রিকার তারিখ উল্লেখ করতে হয়।তাই প্রার্থীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে যান। তাছাড়া ঐ বিজ্ঞপ্তিটিতে প্রয়োজনীয় যোগ্যতা, বাসয়সীমার উল্লেখ না থাকায় আবেদনের ক্ষেত্রে কোন পদ কোন প্রার্থীর জন্য প্রযোজ্য, তা তারা ঠিক করতে পারেননি। পূনঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি লেখা থাকায় এর ১ম বিজ্ঞপ্তি সন্ধানে এক সূএ থেকে ২০২৩ সালের কথা শোনা গেলেও তার হদিস পাওয়া একেবারেই দুঃসাধ্য ছিল। এই রূপ পরিস্থিতিতে অনেক চাকুরী প্রত্যাশী আবেদন করতে পারেন নাই। তাই তারা উপরোক্ত বিভিন্ন দপ্তরে নূতনভাবে স্বচ্ছ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের ব্যবস্থাগ্রহণের আবেদন জানিয়েছেন এবং পরবর্তীতে উক্ত নিয়োগ পরিক্ষা যথা -যথ ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্নের কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহনের জন্যও কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন রেখেছেন।