তাহিরপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী আলমগীর খোকনের গনসংযোগ।

তাহিরপুর সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি।

তাহিরপুর উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী আলমগীর খোকনের গনসংযোগ।
ইউনিয়নের সদর বাজার, জামালঘর,চিকসা, সুর্যেরগাও,রতনশ্রী সহ দিনব্যাপী বিভিন্ন গ্রামে লিফলেট বিতরন গণসংযোগ এবং বিভিন্ন শ্রেণী- পেশার মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। চায়ের দোকান, পাড়া মহল্লা, হাট বাজার সহ বিভিন্ন জায়গায় আলোচনার কেন্দ্র বিন্দু কেবলমাত্র নৌকা প্রতিকের চেয়ারম্যান পদ ঘিরেই আর্বতিত হচ্ছে। ইতিমধ্যে চেয়ারম্যান পদে নৌকার প্রার্থী হবার আশা নিয়ে প্রচার-প্রচারণা ও গণসংযোগের মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরে ভোটারদের দৃস্টি আকর্ষণ এবং আলোচনায় উঠে আশার চেস্টা করছেন মনোনয়ন প্রত্যাশীরা

তবে আলোচনার শীর্ষে রয়েছে আর্দশিক ও তরুণ নেতৃত্ব। জনাব আলমগীর খোকন তিনি পারিবারিক ভাবেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন। তিনি তাহিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, ওনার বাবা মরহুম সুবেদার গনী ছিলেন মুক্তি যোদ্ধের অন্যতম সংগঠক, উনার বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম ছিলেন আমৃত্যু তাহিরপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি,উনার ভাতিজা তানসেন তালুকদার তুষার তাহিরপুর উপজেলা সাবেক ছাত্রলীগ সাধারন সম্পাদক, স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশের রাজনৈতিক আওয়ামী লীগের ওপর দিয়ে অনেক ঝড়- ঝাপটা বয়ে গেছে, কিন্তুু আলমগীর খোকনের পরিবার কখানোই আওয়ামী লীগ থেকে বিচ্যুত হয়নি।

বিভিন্ন সুত্রে জানা যায় ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে একজন প্রার্থীর যে ধরণের রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবািরক পরিচিতি, আর্থিক স্বচ্ছলতা, ব্যক্তি ইমেজ, উন্নয়ন মানসিকতা ও গ্রহণযোগ্যতা ইত্যাদি প্রয়োজন সেই সব গুনের অধিকারী সম্পন্ন প্রার্থী জনাব আলমগীর খোকন ।এসব বিবেচনায় নির্বাচনের মাঠে গণসংযোগ ও প্রচার-প্রচারণায় অন্যদের থেকে তিনি এগিয়ে রয়েছেন।

গনসংযোগ কালে তিনি বাজারে এবং গ্রামে গ্রামে ইউনিয়নের সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের কাছে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন এবং নৌকা মার্কায় ভোট প্রার্থনা করেন৷ এসময় তাঁর সাথে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য লুৎফর রহমান লাকসাব, উপজেলা সদস্য আব্দুল হাই কালাচান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক বাবুল মিয়া, মৎস জিবি লীগ সভাপতি সুহেল মিয়া, বীর মুক্তিযুদ্ধা বাঘা ভাই,আওয়ামী লীগ নেতা সত্বজিত,

গনসংযোগ কালে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক বাবুল মিয়া বলেন, বিগত ১০ টি বৎসর জাবত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় অথছ আমাদের ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের গাঠি থাকা সত্বেও আমরা বার বার বিরুদী শক্তির কাছে পরাজিত হই, কেন পরাজিত হই সেই উৎস টুকু খুঁজে বের করতে হবে,এখনো সময় আছে আসুন প্রিয় নেত্রী যাহাকে নৌকা উপহার দিবে আমরা সকলেই দিধা দন্দ ভোলেগীয়ে গ্রুপিং লবিং এর উর্দুে এসে জননেত্রীর নৌকাকে বিজয়ী করে অত্র ইউনিয়ন টি শেখ হাসিনা কে উপহার দেই।নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী জনাব আলমগীর খোকন বলেন আমি আওয়ামী পরিবারের সন্তান, জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে আমার অধিকার নৌকা মার্কা পাওয়ার জন্য নেতৃবৃন্দের কাছে আবেদন করেছি, আমার বিশ্বাস জননেত্রী শেখ হাসিনা তৃনমুলের চাওয়া পাওয়াকে মুল্যায়ন করে আমাকে নৌকা মার্কা নিয়ে নির্বাচন করার সুযোগ দেবেন। গনতন্ত্রের প্রতিক নৌকা মার্কা উপহার দিলে আমি সকল পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ কে সাথে নিয়ে হারানো ইউনিয়ন কে পুনরায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করব,এক সময় তাহিরপুর সদর ইউনিয়ন টি আওয়ামী লীগের দুর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল কিন্তুু বিগত ১০ টি বৎসর এই ইউনিয়ন টি বি এনপির দখলে, আমি সকল পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ কে অনুরুধ করব আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ ভাবে আমাদের হারানো ঐতিহ্য কে ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা করি, জননেত্রী শেখ হাসিনা যাকেই নৌকা উপহার দিবেন আমরা সকল দ্বিধা দদ্ধ ভুলে গিয়ে শেখ হাসিনার নৌকাকে বিজয়ী করব এটাই হউক আমাদের অঙ্গিকার।