মেহেদী হাসান মিলন,ষ্টাফ রিপোর্টারঃ ছোটবেলা থেকে ই রাজনীতি নিয়ে স্বপ্ন দেখতেন। বাবা চাচাদের হাত ধরে সেই স্বপ্নের পথ চলা। জননেত্রী, মানবতার মা, গণতন্ত্রের মানস কন্যা শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য ছাত্রলীগের নেয় নীতির পথকে আকরে ধরে কাজ করে যাচ্ছে শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলার মেয়ে শিরীনা আক্তার তমা।শিরিনা আক্তার তমা
এসএসসি বি,কে নগর পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়,এইচ এস সি জাজিরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করেন
। ইডেন মহিলা কলেজ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে অনার্স পাশ করে। একই বিভাগে তিনি ইডেন মহিলা কলেজ ও এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স অধ্যয়ন করেন। তিনি মহানগর ল কলেজে আইন বিভাগে আছেন। এখন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ইডেন কলেজ শাখার সহ সভাপতি দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহ-সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন
তিনি দীর্ঘদিন ধরে মাঠে রাজনীতি করছেন। জনমত তৈরিতে সংক্রিয় কর্মী হিসেবে কাজ করছেন। পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধের শাস্তির দাবীতে বিভিন্ন প্রোগাম আয়োজন করেন। এছাড়া যুদ্ধাপরাধী ও তাদের দোষরদের ভোট না দিতে জেলায় জেলায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।তিনি ৩০ তম বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলনে সাধারন সম্পাদক প্রার্থী ছিলেন
শিরীনা আক্তার তমার পরিবার একটি আওয়ামীলীগ পরিবার। তার বাবা একজন আওয়ামীলীগের জন্য নিবেদীত প্রাণ। তিনি জাজিরা উপজেলা রুপবাবুরহাট ইউনিয়নের আওয়ামী স্বেচ্চাসেবকলীগ সহ-সভাপতি। তার পিতার চাচা নূরুজ্জামান মোড়ল জাজিরা উপজেলা আওয়ামীলীগে রাজনীতি করেন এবং আওয়ামীলীগে মনোনয়নে নির্বাচিত উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। তার চাচা বাবুল মোড়ল ইতালী আওয়ামীলীগের সাবেক ত্রান ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক। অন্য এক দাদা হাবিবুর রহমান মোড়ল আওয়ামীলীগ থেকে রুপ বাবুরহাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলেন এবং তার সন্তান লিটন মোড়ল বর্তমানে আওয়ামীলীগে জড়িত থেকে আগামী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী। তার আরেক চাচা কর্ণেল নজরুল ইসলাম ছাত্রলীগ করতেন যিনি র্যাবের সাবেক পরিচালক হিসেবে ঢাকায় কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে শরীয়তপুর ১ আসনের জাতীয় সংসদ পদপ্রার্থী হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোয়ন প্রত্যাশী।
আগামীর রাজনীতির চিন্তা নিয়ে শিরীনা আক্তার তমা বলেন, ছাত্রলীগের কর্মী হওয়া সব সময় গৌরব ও অহংকারের কারণ। কারণ তারা দেশের জন্য, মানবতার জন্য দায়িত্ব শীল হতে শেখায়। এই সংগঠনের যেই দীপ্ত শপথ রয়েছে ডাবায়া না রাখায় যে লড়াই, স্বাধীনতা সার্বভৌম ভাবে কাজ করার ব্যবস্থা রয়েছে। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের ভরসা নাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। দেশ এখন পরিবর্তন শীল। যেই হারে দেশরত্না শেখ হাসিনার আমাদের দিয়েছে তা অকল্পনীয়। ছাত্রলীগ করা আমাদের জরুরী কারণ এটির মাধ্যমে আমরা ক্ষমতাকে আতষ্ত করতে পারি এবং সবাইকে নিয়ে কাজ করতে পারি। স্মাট বাংলাদেশ ও স্মার্ট ছাত্রলীগ গড়ে তোলা আমাদের উদ্দশ্যো। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে কাজ করছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার দৃঢ়তায় দেশ এখন একটি বিশ্বের কাছে মডেল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিনি যেভাবে ১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্টে নিজের পরিবার কে হারিয়েছে সেই ব্যাথা নিয়ে দেশের বিজয়ী নিশ্চিতের জন্য কাজ করছে। এই পথকে আরও এগিয়ে নিতে আমাদের কাজ করে যেতে হবে। শেখ হাসিনা ছাত্র সমাজের একটি ভরসার নাম।