তাহিরপুর,সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগ্রহের শেষ নেই সুনামগন্জ এক নির্বাচনী এলাকার তৃণমূল জনগনের। চায়ের টেবিল থেকে রাজনীতির টেবিল পর্যন্ত, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, ধর্মপাশা, মধ্যনগর, সর্বত্র চলছে আগামী নির্বাচনের মনোভাব এবং সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা। তৃনমূলে জনপ্রিয়তা না থাকলে মনোনয়ন দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ফলে এলাকায় গনসংযোগে বাড়ছে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের দৌড়ঝাপ। দীর্ঘদিন যাবৎ এলাকায় গণসংযোগে ব্যস্ত সময় পার করছেন আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থী সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট রনজিত সরকার।
সাধারণ ভোটারদের সঙ্গে আলাপকালে তারা জানায়, ‘উন্নয়নের জোয়ার বসাতে ও দুর্দীনে এলাকাবাসীর পাশে দাঁড়াতে দলের ত্যাগী নেতা এডভোকেট রনজিত সরকার কে এই আসনে দলীয় প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাই।
এসময় সুনামগঞ্জ এক নির্বাচনী এলাকার কয়েকজন জানান, সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট রনজিত সরকার দীর্ঘ দিন ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত,এ দলটির সাথে তার আত্বার সম্পর্ক রয়েছে,তিনি ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময়ে জামায়াত বি এনপির সাথে যুদ্ধ করে রাজপথে রক্ত দিয়েছেন তবুও পিছপা হননি, জীবনের খানিকটা সময় জেলে থাকতে হয়েছে, অমানবিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তবু আওয়ামী লীগের আদর্শ থেকে ছিটকে যাননি, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও শেখ হাসিনাকে অনুকরন করে আজও রাজপথে নেতা কর্মী সমর্থকদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন ক্লান্তিহীন ভাবে।তিনি সুনামগঞ্জ এক নির্বাচনী এলাকায় মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন, জিমিয়ে পড়া নেতা কর্মীদের উজ্জীবিত করতে তাদের দুয়ারে দুয়ারে যাচ্ছেন।শেখ হাছিনার উন্নয়নের কথা বিভিন্ন হাট বাজারে পথ সভায় উপস্থাপন করছেন। তিনি সকলের সুখে দুঃখে সর্বক্ষণ আমাদের পাশে থাকেন, আমরা এবার আগামী সাংসদ নির্বাচনে নৌকার মাঝি হিসেবে এডভোকেট রনজিত সরকার কে দেখতে চাই।
এডভোকেট রনজিত সরকার বলেন, সুনামগঞ্জ এক নির্বাচনী এলাকা থেকে নৌকা প্রতীকে কে প্রার্থী হবে তা একমাত্র জননেত্রী শেখ হাসিনাই জানেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এলেই দেশের উন্নয়ন হয়। আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় থাকে তখন হাওর বাসীর উন্নয়ন হয়।হাওর পারের সন্তান হিসেবে জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন কর্মী হিসেবে দীর্ঘদিন যাবৎ সকল বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে পৌঁছে দিচ্ছি, করোনা মহামারি থেকে শুরু করে প্রলয়ঙ্কারী বন্যা হাওরের বিপর্যয় যে কোন দুর্যোগে আমি দলের নেতা কর্মীদের সাথে নিয়ে বিপর্যস্ত জনগনের পাশে দাঁড়িয়েছি, তাদেরকে সাহস যুগিয়েছি, তাদের সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছি, আমার বিশ্বাস জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে আগামী সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতিক দিয়ে হাওর বাসীর পক্ষে দাড়াবার সুযোগ করে দেবেন।