বঙ্গবন্ধুর কৈশোরকালে
তাঁর জীবনের নেতৃত্বের
বিকাশ ঘটতে শুরু করলে,
তিনি যোগ দিলেন
স্বদেশী আন্দোলনের দলে।
তার নিয়মিত সভায়
যাওয়া-আসা চলে।
ইংরেজদের বিরুদ্ধে
বিরূপ ধারণার সৃষ্টি হলে,
নিয়মিত জনসভা
করতেন সদলবলে।
মানুষের বিপদে পাশে সে দাঁড়ায়,
সাংগঠনিক কাজে
প্রথম হাত সে বাড়ায়।
এ রকম অসংখ্য উদাহরণ
পাওয়া যায় তাঁর আত্মজীবনী লেখায়।
কিছুটা পিছিয়ে পড়া
শেখ মুজিবের জন্য বাড়িতে
মাস্টার রাখা হয়।
এ সময় তিনি “মুসলিম সেবা সমিতি”
নামক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত হন,
এই সংগঠন থেকে গরীব দুঃখী ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ালেখার
খরচ দিতেন।
১৯৩৮ সালে শেরে বাংলা
এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
গোপালগঞ্জে আসেন,
বিরাট জনসভায় আয়োজন
“স্কুলের ছাত্র আমরা তখন”
উক্ত জনসভায় তার স্বেচ্ছাসেবক
বাহিনী নিয়ে নিবিড়ভাবে
উপভোগ করেন।
কিশোর বয়সে শেখ মুজিবের
রাজনৈতিক চর্চা শুরু,
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
তাঁর জীবনের প্রথম শিক্ষা গুরু।
কিভাবে তাদের প্রথম পরিচয় হলো,
কি করে তাদের দুজনের মধ্য
সখ্যতা গড়ে উঠলো,
তা উল্লেখ করেছেন
বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী লেখায়।
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী-কে
ভালোবেসে ছিলেন
গোপালগঞ্জে প্রথম দেখায়,
যা পরে গুরু – শিষ্যের সম্পর্কে
পরিণত হয়।