মোঃ মিজানুর রহমান (কালু): পুঠিয়া ফুটবল একাডেমির আয়োজনে,তিন দিনব্যাপী,চেয়ারম্যান ব্যাডমিন্টন কাপ অনুষ্ঠিত হয়,উপজেলা পুঠিয়ায়,এতে অংশগ্রহণ করে মোট ১৬ টি দল,এর মধ্য রয়েছে পার্শ্ববর্তী দেশ,ভারতের মালদা দুইটি দল।
পুঠিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান জিএম হিরা বাচ্চুর নিজস্ব অর্থায়নে,গত ১৫/২/২০২৪ উদ্বোধন হয়,এই ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টে,উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি,পুঠিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান জিএম হিরা বাচ্চু। ব্যাডমিন্টন খেলাটি দুইটি গ্রুপে,মোট ১৬ টি দল অংশগ্রহণ করেন,ক গ্রুপ বিড়ালদহ,তোতা,জিউপাড়া,ভবানীগঞ্জ,হাসু ভাই,বাঘা,স্বাগতিক ও তানোর, খ গ্রুপ,রাজশাহী,কানসাট,সাভার,ঠাকুরগাঁ,মালদা ভারত (২) উত্তরা ঢাকা,কুষ্টিয়া,মালদা ভারত (১) দুইটি গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলাটি চলে তিন দিনব্যাপী,(১৭-ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত হয়,দুটি সেমিফাইনাল তৃতীয় নির্ধারণ ম্যাচ,ও সবশেষে ফাইনাল ম্যাচ, ফাইনাল ম্যাচে দি মেরিমেক স্পোর্টিং ক্লাব কুষ্টিয়াকে হারিয়ে চাম্পিয়ান হয় ঠাকুরগাঁও,রানার আপ কুষ্টিয়া,তৃতীয় স্থান,জিউপাড়া,চতুর্থ স্থান,আল মানার স্টিল রাজশাহী।
চাম্পিয়ান টিমকে প্রাইসমানি,২৫ হাজার টাকা,রানা আপ টিমকে ১৫ হাজার টাকা,তৃতীয় স্থান,১০ হাজার টাকা,চতুর্থ স্থান,পাঁচ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন,মাননীয় এমপি পুঠিয়া দুর্গাপুর আলহাজ্ব আব্দুল ওয়াদুদ দারা,অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন,পুঠিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান জিএম হিরা বাচ্চু। ব্যাডমিন্টন খেলাটি পরিচালনা করেন,মোঃ শরিফুল ইসলাম টিপু,মোকলেসুর রহমান,মোহাম্মদ টুলু,শ্যামল কুমার,জয়ন্ত বাবু,ফরহাদ বেপারী,বাবুল হোসেন,সোহেল রানা,কাজী হেলাল,আব্দুল আউয়াল,কামাল হোসেন, ধারা বর্ণনায় ছিলেন,মোঃ শরিফুল ইসলাম,মোঃ আশরাফুল ইসলাম,ক্যামেরায় মোহাম্মদ মিজানুর রহমান কালু,খেলাটি সরাসরি সম্প্রচার হয়,পুঠিয়া টিভি। আরো উপস্থিত ছিলেন,পুঠিয়া উপজেলা চেয়ারম্যানের সহধর্মিনী শামীমা হাসান শিউলি,হোসনে আরা পুঠিয়া জিউপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান,কামাল হোসেন প্যানেল মেয়র পুঠিয়া পৌর,মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন কাউন্সিলর পুঠিয়া পৌর,জয়নাল আবেদীন কাউন্সিলর পুঠিয়া পৌর,রজুফা ও সাখাওয়াত হোসেন বাশার,এবং আসাদ,কালাম,আসলাম। এই ব্যাডমিন্টন খেলাটির আয়োজক পুঠিয়া ফুটবল একাডেমী,প্রতিটি খেলায় শত শত লোকের আগমন,এবং দর্শক উৎসবে যেন উপজেলা পরিষদ চত্বরে প্রতিটি খেলায় যেন হয়েছিল এক মিলন মেলা,পুঠিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট এটি মনে করেন পুঠিয়ার মানুষ।