স্বপন কুমার রায খুলনা ব্যুরো প্রধা
দাকোপ উপজেলার লাউডোব ও বাজুয়া ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে দু’*দিন ব্যাপী নানা বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হতে চলেছে মহান বিজয় দিবস ২০২১ ও সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠান । প্রভাত সূর্যদ্বয়ের সাথে সাথে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও মুজিব বর্ষ উদযাপন উপলক্ষে ফুলে ফুলে ভরে উঠে বাজুয়ার স্মৃতিসৌধের বেদী। পুস্পমাল্য অর্পন করে দাকোপ উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রচার -ও প্রকাশনা সম্পাদক ও বাজুয়া ইউনিয়ন পরিষদের নৌকা প্রতিকের বিজয়ী চেয়ারম্যান মানষ রায়,উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও লাউডোব ইউনিয়ন পরিষদের নৌকা প্রতিকের বিজয়ীচেয়ারম্যন শেখ যুবরাজ সহ দুই ই্উনিয়ন পরিষদের সকল সদস্য ও সদস্যা বৃন্দ। এর পর এক বণাঢ্য র্যলী বাজুয়া লাউডোব বাজারের বিশেষ বিশেষ সড়ক প্রদিক্ষন করে।এ সময় উপস্হিত ছিলেন আয়োজক সাফ কমিটির আহবাহক সৌমেন দত্ত,অচিন্ত সাহা,অশোক দাস,কার্ত্তিক মন্ডল,মিঠু দত্ত,নিতাই জোদ্দার,ফজলু গাজী,পুর্নিমা মন্ডলসতেজ সরকার প্রমুখঃ
বিজয় দিবস বা স্বাধীনতা দিবস বাঙালির অর্জনের পতাকা যেন আরো উূর্দ্ধে উঠে জানান দেয়,এ জাতি বিরের জাতি।
আজ ভোরের সুর্য উঠবে। তবে আজকের সুর্যের মর্ম
বা মাহাত্ন্যা অন্য যে কোন দিনের চেয়ে আলাদা।আজ যে বাঙালির যুদ্ধ জয়ের আনন্দের দিন,আত্নপরিচয় লাভের দিন। ৪৯ বছর আগের এই দিনে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বিজয়ের ভেতর দিয়ে অর্জিত জাতীয়
স্বাধীনতা,বিশ্ব মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছিল একটি
স্বাধীন – সার্বভৌম ভুখন্ড -বাংলাদেশ।দেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীলগ্নে এই সুর্য তাই নতুর রুপে
নতুন আলোকের ঝর্ণা ধারার বার্তা নিয়ে আসবে বাঙালির জীবনে।দিনটির আনন্দ তাই বাঙ্গালি জাতির
কাছে অপরিসীম।
আজ ১৬ ডিসেম্বর দীর্ঘ নয়মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্নত্যাগ দুইলাখ মা- বোনদের সম্ভমের
বিনিময়ে অর্জিত হয় এই বিজয়। ১৯৭১ সালের এইদিনে ঢাকার ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়াদী উদ্যান) বর্বর পাকিস্হানি বাহিনী হাতের অস্ত্র ফেলে মাথা নিচু করে আত্নসমর্পন
করেছিল বিজয়ী বীর বাঙালির সামনে।স্বাক্ষর করেছিল পরাজয়ের সনদে। সেই দিন থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। আজ সেই মহান বিজয় দিবস।আজ লাল সবুজের উৎসবের দিন।