স্বপন কুমার রায়,খুলনা ব্যুরো প্রধানঃ আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাকোপ-বটিয়াঘাটা খুলনা -১ এর উন্নয়নের রুপকার বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্হাভাজন বাংলাদেশ আওয়ামী-লীগের কেন্দ্রীয়কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য, আইন বিচার বিভাগীয় সংসদীয় কমিটির অন্যতম সদস্য নোনা জলের সোনার মেয়ে অ্যাডঃ গ্লোরিয়াসরকার ঝর্ণা এম পিকে দাকোপ-বটিয়াঘাটা
খুলনা-১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য হিসাবে দেখতে চায় দাকোপ বটিয়াঘাটাবাসী।
করোনা প্রাদূর্ভাব দেখা দেয়ারসাথে সাথেই সরকারি নির্দেশনা মতে জনসমাগমকে নিরোৎসাহিত করতে নিরলসভাবে প্রতিদিন গ্রামান্তরে ছুটে চলেছেন। নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জনস্বার্থে প্রতিদিন কাকডাকা ভোর হতে গভীর রাত পর্যন্ত এলাকায় ঘুরে ঘুরে জনগনের খবর নিয়েছেন।সাহায্য করছেন বাড়িয়ে দিচ্ছেন সহযোগীতার হাত। দাকোপ -বটিয়াঘাটি বাসী বলেন এ আসন থেকে যিনি এমপি নির্বাচিত হয়েছেন, কেউ জনগণের খবর রাখেননি।অ্যাডঃগ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা এমপি
গভীর রাত পযন্ত এলাকায় ধৈয্যনিয়ে জনগনের সমস্যা শুনে সুষ্ট সমাধানিয়ে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছেন।তারা বলেন আমরা সব সময় এ রকম জনপ্রিয় নেতাকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন মনোনয়ন পেতে চাই যে আমাদের জন্য আন্তরিক হয়ে কাজ করবে এবং সমাজের উন্নয়ন মুলক কাজ করবে।”
“ভালো কাজে নজর কেড়ে”আস্হার প্রতিক হয়ে উঠেছেন অ্যাডঃ”গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা এমপি।
দেশের প্রথম বারের মত সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্য খ্রৃস্টান কোনো নারী। ১৯৭৯ সালে দাকোপের লাউডোব গ্রামেের বাসিন্দা সুশান্ত সরকার ওরফে শানু শিকারী ও সুপ্রিয়া রেনু শিকারীর খৃস্ট্রান পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন এমপি ঝর্ণা সরকার।একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলায় আহত হয়েছিলেন তিনি । আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাকোপ-বটিয়াঘাটা খুলনা -১ এর উন্নয়নের রুপকার বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্হাভাজন গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণাকে আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেখতে চায় দাকোপ-বটিয়াঘাটাবাসী।ধন্যবাদ জানিয়েছেন এলাকাবাসী সফল রাষ্ট্রনায়ক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে যার আবিস্কার ভালোবাসা ও আস্হার প্রতীক হিসাবে অ্যাডঃ গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার এমপি, নিরলস প্ররিশ্রম করে যাচ্ছেন। যার ফলশ্রুতিতে আজ দাকোপের লাউডোব ফেরীঘাট স্হাপিত হয়েছে। অনেক বাধা বিপত্তির মাঝেও অ্যাডঃ গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা এমপির ঐকিন্তিক প্রোচেষ্টায় জননেত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে লাউডোব ফেরীঘাট চলমান। এই ফেরীঘাটের মাধ্যমে আজ কৃষক তার কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জণ করতে সক্ষম হয়েছে।এলাকার মানুষ ও কৃষক জনতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সম্নানিত সদস্য অ্যাডঃগ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার এমপি ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।বাজুয়া কালীপূজা উপলক্ষে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ উপভভোগ করার জন্য গ্লারি ও মন্চ তৈরীর করার জন্য সরকারি ভাবে বরাদ্দ এনেছেন, অচিরেই কাজ শুরু হতে যাচ্ছে।তিনি উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্রেস্ক্রে এ ৫০ শয্যা বিশিষ্ঠ থেকে উপনিত করে ১০০ শয্যয় উন্নতী করেছে।সাথে রুগীদের দুর্ভোগ কমাতে একটি ওয়াটার এমবুলেন্স সংযুক্ত করেছেন।
ভালো কাজে নজর কেড়ে”আস্হার প্রতিক হয়ে উঠেছেন অ্যাডঃ”গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা এমপি।
স্কুল জীবন থেকই তিনি রাজনীতিতে নাম লেখান।তার ঠাকুরমা নিলিমা শিকারী মুক্তিযুদ্ধের সময় দাকোপ উপজেলার লাউডোব ও বানিশন্তা ইউনিয়নে নিজস্ব ক্যাম্পে মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা
করেছেন। ১৯৯৫ সালে সেন্টপলস উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করেন। মাধ্যমিক শিক্ষাজীবনে মা-বাবার সাঙ্গে একটি হত্যা মামলায় আসামী হয়ে কাঠগলায় দাঁড়িয়েছিলেন, সেই থেকে তার স্বপ্ন ছিল আইনজ্ঞ হওয়ার।১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগ সরকারের সময় যশোরের সরকারি মহিলা কলেজ ছাত্রলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদিকার দায়িত্ব পালন করেন।১৯৯৭ সালে যশোরে এইচ এসসি পাস করেন।২০০০ সালে তেজগাঁও সরকারি কলেজ থেকে ডিগ্রি পাস করেন।এরপর ২০০৩ সালে আইন বিভাগে উত্তির্ণ হন।পড়াশুনার পাশাপাশি রাজনীতি করতেন তিনি। ২০০৪ সালে আইন বিভাগে উত্তীর্ণ হয়ে ঢাকা আইনজীবী পরিষদে শিক্ষানবিশ ছিলেন। তখন আওয়ামীলীগ আইনজীবী পরিষদের সদস্য এ্যাডঃ শাহানাজ পারভীনের সাথে একুশে আগস্টের সেই সমাবেশে যোগদান করেন।সেই গ্রেনেড হামলায় মারত্নক আহত হন।তারপর কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হন গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার।রাজনীতি ছাড়াও তিনিবাংলাদেশমহিলাঐক্যপরিষদেরকেন্দ্রীয়সহসভাপতি,বাংলাদেশ খৃষ্ট্রান যুব উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি,বাংলাদেশ হিন্দু -বৈদ্ধ -খৃষ্ট্রান ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির মহিলা বিষয়ক সহসম্পাদকের দায়িত্বে আছেন।
এ্যাভোকেট গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা বলেন খুলনা ও বাগের হাটের সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে চলেছি। যুব প্রজম্নের জন্য প্রধান মন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করব।তাছাড়া নেত্রী যে দায়িত্ব দিবেন
জীবনের বিনিময়ে হলেও তা পালন করবো।
২১ আগস্টের ক্ষত বহন করে চলেছি। দু’পা দু’কান ও মাথায় এখনো সমস্যা রয়ে গেছে।আমি নেত্রীর হয়ে সাধারণ মানুষের পাশে যেতে চাই,তাদের সুখ দুঃখে পাশে থাকতে চাই।