বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে দৈনিক যুগান্তর ও স্বজন সমাবেশের ২৫ বছরে পদার্পণ উৎসব পালিত হয়েছে। এ উৎসবের মধ্যে ছিল, বর্ণাঢ্য র্যালী, কেক কর্তন ও আলোচনাসভা। রংধনু মডেল স্কুল মিলনায়তনে আয়োজিত এ উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন, শাহজাদপুর উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর আজাদ রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন, শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ কামরুজ্জামান, শাহজাদপুর সরকারি কলেজ স্বজন সমাবেশের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান মিলন, শাহজাদপুর উপজেলা স্বজন সমাবেশের সাধারণ সম্পাদক শাহবাজ খান সানি, বিশিষ্ট লেখক ও সুইডেন প্রবাসী শফিকুল ইসলাম। শাহজাদপুর উপজেলা স্বজন সমাবেশের সভাপতি ও রংধনু মডেল স্কুলের অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম শাহীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনাসভায় বক্তব্য রাখেন, কবি ম.জাহান, পূরবী থিয়েটারের সভাপতি কবি মমতাজ উদ্দিন, মাহফুজা আক্তার মিম ও জান্নাতুল ফেরদৌস লাকী। এ অনুষ্ঠানে স্বজন বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, চন্দন বসাক, আশরাফুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার মাসুদ, সোন্তষ বসাক, আবু হানিফ, অপু সরোয়ার, বেজওয়ান উল হক, ইমরান হোসেন, মঞ্জুরুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ আল মামুন, শাহেদুজ্জামান, বদিউজ্জামান, এনামুল হক, শাহিন উদ্দিন, শাহ আলম, আবুল হোসেন, আবুল কাশেম, পারভেজ মোশাররফ, নাফিকুল ইসলাম, মুরশিদ আলম, উষা রাণী, তরী খন্দকার, রিয়া পারভীন, অহনা, মরিয়ম, ফাহমিদা, উম্মে ছোহা, শিমুল, মেহজাবিন, রাহিমা, অন্তি দাস, প্রান্তি দাস, সুমাইয়া, ফাতেমা, রোকাইয়া, হাফসা, সুমাইয়া, তাহসীন, আনিছা,আতিয়া, প্রহর হুমাইয়ুন, ফাতেমাতুজ জোহরা, বিন্দু, নুসরাত, অদিত্র, প্রিতম, ফাহাদ, রুম্মান, ইমন, হিমেল, শাহেদ, প্রান্ত, রাফিউল, তামিম, রাব্বি, রিফাত, সামিউল, মেহেদী, জোবায়ের, আনাস, নাজমুল, সাবিদ, সিয়াম, সুমন, আবির, শুভ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাহজাদপুর উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর আজাদ রহমান বলেন, যুগান্তর পাঠের মাধ্যমে আমরা দেশ-বিদেশের নানা খবর অতি দ্রুত জানতে পারি। যুগান্তর সব সময় বস্তুনিষ্ঠ্য সংবাদ পরিবেশন করে থাকে। ফলে যুগান্তর অতি অল্প সময়ে পাঠকের অন্তরে জায়গা করে নিয়েছে। আমি যুগান্তরের সার্বিক সাফল্য কামরা করছি।
শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ কামরুজ্জামান বলেন, যুগান্তর সব সময় বস্তুনিষ্ঠ্যু সংবাদ পরিবেশন করে থাকে। তারা সমাজের নানা অসঙ্গতি তুলে ধরছে। এছাড়া তারা রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অসঙ্গতি তুলে ধরে তা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভ’মিকা রাখছে। এছাড়া বস্তুনিষ্ঠ্যতার দায়বদ্ধতা থেকে তারা সব সময় মুক্ত বুদ্ধি চর্চা করে থাকে। এ জন্য যুগান্তর বেশি বেশি করে পড়া উচিত বলে আমি মনে করি। আলোচনা শেষে কেট কর্তন ও শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অতিথি ও স্বজন সদস্যদের সমন্বয়ে একটি বর্ণাঢ্য র্যালী অনুষ্ঠিত হয়।