রাসেদুল ইসলাম রাসেল,সোনারগাঁ,নারায়ণগঞ্জঃ কোরবানির বর্জ্য পরিষ্কারে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি নিতে হবে ব্যক্তিগত উদ্যোগ এমনটা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। ইনসাফ ল্যাব এন্ড হসপিটালের পরিচালক(অর্থ) সাইফুল ইসলাম স্বপন বলেন, কোরবানির সময় যে বিপুল পরিমাণ বর্জ্য তৈরি হবে তা শুধুমাত্র কর্তৃপক্ষের ঘাড়ে চাপালেই চলবে না। ব্যক্তি পর্যায়েও কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।
তিনি বলেন, এককভাবে, যৌথভাবে বা সমন্বিতভাবে যদি নাগরিকরা বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় অংশ নিতে পারে তাহলে পুরো এলাকা বর্জ্যে ডুবে যাবে না।
এরআগে আমরা দেখেছি, অনেক নাগরিকই কোরবানির পরে বর্জ্যটা যেকোন স্থানে রেখে চলে যায়। এতে একদিকে যেমন নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হয়, তেমনি নগর কর্তৃপক্ষ এটা পরিষ্কার করতে সময় নেয়। ফলে সেখান থেকে দুর্গন্ধ এবং বিভিন্ন রোগজীবাণু ছড়ায়।
ইনসাফ হসপিটালের আরেক পরিচালক ডাঃ সাত্তার মোহাম্মদ সুমন(এম.বি.বি.এস,এফ.সি.পি.এস,(প্লাস্টিক সার্জারী) বলেন, আমরা ইনসাফ পরিবার “কুরবানী কৃত পশুর বজ্র অপসারনে করনীয় কি এই সম্পর্কে জনগন কে সচেতন করার লক্ষে লিফলেট ও পোষ্টার বিতরণ করছি সোনারগাঁ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায়।